রাত যখন কালো,দর্পে পুড়ে
রজনীগন্ধা ৷
দেখে দিবস আলো,হত তব
রাবন লঙ্কা ৷
তেল পুড়ে জ্বলে শলতি,বিবেকের ডাক;
ভাঙে তন্দ্রা ৷
পুঁতি পঙ্কে ফুটে নলিনী,বহ্নিতে ভস্ন
চক্র মানডালা!
দোলনা হতে কবরে,পূবের ঐ
প্রাচীরের পথে;
ঘোড়সওয়ারি মশাল হাতে,খুলেছে গিট
ওকের ডাকে ৷
প্রজ্ঞার মুখ আইবিসের ছষ্ণু,নীল যখন
ভুমধ্যের আঁধারে!
দৃষ্টিরা হলো কাকতাড়ুয়া,গমের শীষ
আলোক বন্ধনাতে ৷
বোধির তলে কাগজ-কলম,বাজায় বীণা
বীণাপানি ৷
নশ্বর মিমির,অমৃত বচন;বায়স তালাসে
আত্নার শুদ্ধি ৷
শ্বেত-কৃষ্ণের গোলক ধাঁধায়;বৃদ্ধাঙ্গুল
তর্জনীর শিরে ৷
ত্রিশূল ছুড়ে অন্ধ কূপে,বিউয়া যে আজ
সপ্তসুরে!
বিস্নিত চোখ!কপালের ভাঁজে
প্রশ্নবোধক!
কচু পাতায় জল!শুধুই কি তব
মিথ্যার মোদক!?