হে বিদায়ী বসন্ত,বলতে কি পারিস;
নিঃস্বার্থ ভালবাসা কেন আজ ভাগাড়ে
ফেলে দেয়া অচলানি?
জীবনের শেষবিন্দুগুলো যেখানে থমকে
গেছে মহাপ্রস্থানেরও অরুচিতে!
হৃৃৃৃৃদয়েরও খাঁ-খাঁ শূণ্যতা!সেত হেমন্তের
জৌলুস হারা শুধুই নারা ছড়ানো
শীতরিক্ত ধূসর জমিন!
শালবনে লেগেছে হলুদ রঙ ৷
স্মৃৃতিরা হারায় সব সুখদর্শণের মত
ঠিকানাহীন গন্তব্যে!
মায়া!সেত শারদীয় বেদনাতুর নীল আসমানে
হারানো শুভ্র মেঘেরও আক্ষেপ!
বেলা শেষে মুছে যায় রক্তিম সাঝেরও
অভিমান ৷
নিঃসঙ্গ নিকষ কালো রাত কথা কয় শুধো
ঐ দূর লব্ধুকেরও সনে!
পরিত্যক্ত পানামের মত ধ্বসে পড়ে
শেষ অভলম্বন!
সময়েরও কর্কট সমাপ্তি যেন যপে যায়
অঘোরীরও নৃৃৃৃশংস তন্ত্র-মন্ত্র!
সম্পর্কছিন্ন আত্নাংশ বেদনার অশ্রুতে-অশ্রুতে অদৃৃৃৃৃষ্টে পয়দা করে প্রবোধ হন্তারক
বিষ করবী!
সন্ধ্যামালতী শুধুই স্বপ্ন দেখে,মৃৃৃৃৃত বেগুনী
প্রান্তরে আরেকটি খসে পড়া চোখের!