প্রদর্শক ধ্রুবতারা আজ শয়তানের নিশানা!
সত্যের আলো গিলে খায় আমিত্বের
সর্বগ্রাসী কৃৃষ্ণবিবর!
রক্তলাল চাঁদোয়া আক্রোশে কলঙ্ক ফুঁড়ে
বেরিয়ে আসে রক্ত-মাংসহীন নরকংকাল!
প্রতিশোধের আগুনে বিসর্জিত যখন
পাথুরে গুহার দিব্যজ্যোতি!
আবেগীয় মিথ্যার প্রতীমা ফেঁড়ে অন্ধকার
আক্রোশে ফুঁসে উঠে বিষনাগ!
পঞ্চশীল হারায় বোধ বিবেকের আত্নধ্বংসনে!
অসতের পত্রে-পত্রে মৃৃৃত্যু লেখে মুক্তিহীন
চীর অশান্তির মহাকাব্য!
গেরুয়া কপট হুংকার ভাঙায় শান্ত
তপোবনের ধ্যান ৷
সুরের অসুর পাতাল খুঁড়ে পায় যখন হেইডাসের
নরক রাজ্যের সন্ধান ৷
উবে যায় বিশ্বাস পলকা কর্পূরের মত!
সুক্তিহীন ঝিনুকের মত পড়ে থাকে
আকার-নিরাকারে গোচরীভূত
আত্নতুষ্টির উৎসব ৷
অনুশোচনা পুড়ায়না পাপ!
ঈর্ষার বহ্নিতে ছাই-ভষ্ম যাইতুন কুঞ্জ!
তবুও তারে খুঁজি হীমেরও শিখরে,
ফোসকা পড়ে পদযুগলে মুরুরও তপ্ত রাগে,
গঙ্গোত্রীর তুষ্টিতে ভাঙি শাপদ-বন্দুরও পথ!
হে জাস্টিন চ্যাপেলের প্রর্থনা,বুঝতে কি পারিস
অশান্ত ত্রীবিষমের আর্তনাদ!?
আত্নার অন্ধতা যখন খুঁজে পায় না নিজের
মাঝে তোরি সর্বময় খোঁজ ৷