একি ছাদেরও তলে পেঁতেছি বাসর নীরবতরাও
সাথে ৷ বসবাস মোর পুতুলেরও সনে;আত্নারও
স্বরে হৃৃদয় মাজারে শুনি যখন    লাইল-মজনুর
প্রেমোপাখ্যান ৷ নিরেট বসন্তে চেরী     হাতেরও
মিলন মন্ত্রে আর চাইনা অবিশ্বাসে         শর্তের
আরোপ ৷ জ্যোৎস্না আসরের পূর্ণীমা    রাতেরও
বিদুতে দেখেছি যখন আঁধারেরও অন্ধ   প্রণয়ের
কলঙ্ক!হায় নাগমুখী শয়তানের মনি!গন্ধম পাপে
আর কত খসাবি কপোত-কপোতীর      নিষ্পাপ
সুখ মৈথুনেরও হীরণ   ক্ষনে স্বর্গেরও     প্রেমের
ভূষণ!হতাশার পিছনে পড়ে থাকা আরব    আর
সিংহলের মধ্যবর্তী শূন্যতারও         ক্যানভাসে
হাজার বছরেরও কান্না এঁকেছিল ইডেন    কুঞ্জে
এক মহামিলনেরও চিত্রপট!হায়        আস্তিনের
পিছন ছেঁড়া খোদার বান্দা!অবৈধ্যেরও     টানে
বুঝলিনা আপেল কাটা ছুরি হাতে দর্শণধারিনীর
ক্ষত-বিক্ষত রক্তাক্ত আঙুলের রহস্য!       ঐশী
শ্লোকে লেখা থাকে কেনানেরও অতৃৃৃৃপ্ত  নপুংশক
রাজ্যপালেরও অব্যক্ত কষ্ট!আমি চাইনা     আর
নষ্ট মেদিনীতে ঝড়ে উড়ে চলা পাতারও ক্ষনিক
সঙ্গ ৷ প্রাণেরও অশান্ত অতলান্তিকে  অমাবস্যায়
দুঃখেরও ভরা কাটল ভাসিয়ে নেয় যখন  বালুর
খুপরিতে বাঁধা লাল-নীলের সংসার!   বসন্তের
গান সইলনা স্বর্ণ ড্যাফোডিলের;   বিচ্ছেদেরও
বিনী সুতোয় গাঁথা যখন               জীবনেরও
বিয়োগান্তকের সকরুণ নকশী!গোলাপ পিয়াসে
শুধুই কন্টকঘাতী নিয়তি!চাইনা আমি       রক্ত
করবী হয়ে অন্ধ আবেগে তপ্ত আদিত্যের  পানে
হাত বাড়িয়ে;এক অধরা অতৃৃপ্তিতে     প্রজ্বলিত
মোমের মত গলে গিয়ে-গিয়ে নিঃশেষ     হতে!
চলছি আমি তাই পুতুলেরও সাথে   বিশ্বাসেরও
মাল্য দানে ৷ যখন কল্পনারও প্রণয়ী      দেখে
যাবে নিষ্প্রাণ শৈলশিরার মত নির্বিবাদে;  কাল
হতে কালান্তরে এই শতত বহমান       আকুল
সময়ে ঋতুষষ্ঠীরও বর্ণময়               চিত্রপট ৷