সমাপ্তিরও অতৃৃপ্তিতে জেগে থাকা চোখ থমকে
দাঁড়ায় স্পৃৃৃশ্যতারও প্রান্তিকে;পাশারও   শেষ
দানের বাজিতে ৷ তিমিরও রাতে আচানক জাগে
শয়তানের তীর;মহাশূন্য হতে খসে       পড়া
উল্কাপাতের মত ৷ নিশিরও প্রহরে-প্রহরে ভাঙে
নিদ নেকড়ে ডাকা অশনীর সংকেতে ৷ কল্পনারা
হারায় রহস্যেরও ধোঁয়াশায়;যেন কুয়াশায়
একপায়ে দাঁড়িয়ে থাকা মৎসভোগী সুযোগেরও মদনটাক ৷ অনেক সাধেরও পান্থকুঞ্জ ছেয়ে যায়
যখন বিষ ধুতুরায়,আশারা উড়ে যায় হলুদ
প্রজাপতি হয়ে মাধবী লতারও দেশে ৷ কপট
পুষ্পদাম মেলে ধরে ঈর্ষায় মারণও গরল!
নিয়তি তখন ভ্রমরও গুঞ্জনে চম্পকে-চম্পকে খুঁজে
উপশমের নিধান ৷ পূজারও বেলী-কলাবতী যপে
অচ্ছুতেরও তরে কীর্তিনাশা অভিশাপ!হাসিরা
ফুটে হাসনাহেনা হয়ে জোনাকীকে ভালবেসে ৷
দেবতার রোষে তখন নরক থেকে ঝরে গক্ষুর-
কালকেউটে!দোদুলও দুলে তব হিজলের
রক্তমঞ্জরী পুণ্ডরীকেরও প্রণয়ে ৷ পথেরও
বাঁকে-বাঁকের সরাইখানায় বিষললনারা যখন
ধরে থাকে;প্রতিশোধেরও পিয়াসে হেমলক
রসেরও পেয়ালা এই অধম আজনবীরও তরে!
শেষ হয়ে যায় এক হাজার এক রাত্রির সুখেরও
কিচ্ছা,তবুওত ফুরায়না বিরহেরও অশ্রু নহরের
কান্না!প্রায়শ্চিত্তের আবদারে মাংসভূক গুবরে
খেল পীড়ণের ছোরায় কাটা জিহবাধারীর
হাড়-মাংস!তবুওত লিনেনের কাপড়ে মোড়া
অন্ধ প্রেমেরও ইতিহাসের ধ্বংসাবশেষ পড়ে
থাকে মৃৃৃতেরও শহরে আনুকসানামুনেরও সনে ৷
এইত উষরও মুরুর বুক চিরে নীলেরও দোয়াব
আবার জাগবে বলে দেবতা আনুবিসেরও বরে ৷