উলঙ্গিনী একটি মেয়ে,
বস্ত্র, অলঙ্কার না পেয়ে।
সে কাঁদছে ডুকরে ডুকরে,
ফুঁফিয়ে ফুঁফিয়ে কখনোবা
হুকরে হুকরে।
বুকের মধ্যে তার
অনেক চাপা কষ্ট ব্যাথা।
কিন্তু শক্তিও নেই,
যে বলবে কোন কথা।
তার ঠাই হাতে হাতে,
পাতেপাতে, দূষিত ধোঁয়ায়,
ভোরের গাঢ় কুয়াশায়।
কখনো কোট,প্যান্ট ও
শার্টের পকেটে,কখনো
মুখের মিথ্যে বচনে,
কখনোও ভোটের পচনে।।
বেশিরভাগই,
মেয়েটি সবার ঘরে ঘরে,
তবুও বস্ত্র নাই তাহার তরে,
অলঙ্কারও নাই।
একজন কবি, যে একাই
সামনে আগাই, হাতে তার
একটা অস্ত্র, গড়াবে অলঙ্কার,
পড়াবে বস্ত্র, নীরব সাতশো কোটি জনতা।
তাহার মাঝে কয়েকজন নেতা দেখাই ক্ষমতা।।
তবুও কবি ভাইরা নির্ভয়ে মেলায় ধাঁচে ধাঁচ।
উলঙ্গিনীকে বস্ত্র দিয়ে গড়তে চাই সমাজ।।