হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি,
ভূজংগ হয়ে দংশিছ মোদের প্রানে, অভীষাপ নরেশ্বর এই গানে।
আনন্দের বদলে তুমি দিলে সংঘাত,
উৎসাহের বদলে তুমি ‍ুদিলে অপবাদ,
ঘরছাড়া হয়ে পথের মাঝে অভিশাপ দিচ্ছি তোমারি তাজে।


হে মহিপাল তোমার  হালচাল,  চারিদিকে ক্ষমতার জাল,
যাক ধ্বংশ হয়ে, পড়ে যাক ক্ষয়ে ক্ষয়ে।
হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি।


তোমার করা প্রতি আঘাত, শান্ত জীবন করেছে ব্যাঘাত,
তোমার প্রিয় কুকুরগুলো, করছো যাদের তুলু বুলু,
তারাই তোমায় করবে যে শেষ, চিহ্ন তোমার রইবেনা লেশ,
হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি।


জনগনের  ইচ্ছেটাকে কালো আইনের ফাঁকে ফাঁকে,
বন্দি করে রাখছো পুষে, দেশের সোনা খাচ্ছ চুষে,
থাকবেনা আর গোপন কিছু, পতন তোমার নেবেই পিছু,
থাকবেনা আর কোন যে পথ, তোমার গড়া আইন আদালত,
কোথায় যাবে ভেসে, নিঃস্ব হবে অবশেষে।


ভিক্ষে তোমায় দেবেনা কেউ কুকুরগুলো ডাকবে যে ঘেউ,
বাচাঁতে তাদের প্রান, জনতাই দেবে প্রতিদান।
তোমার পোষা চামচাগুলো, তোমায় যারা কদর দিলো,
বাদ যাবেনা তারা, হবে স্বদেশ ছাড়া।
বিশ্বজনে জ্ঞানি হয়েও, মিথ্যে বলে সব দেখেও,
বাদযাবেনা তারা হবেই স্ব-দেশ ছাড়া।


তোমার পালা সন্ত্রাসীরা, তোমার কাছে পান্না হিরা।
তোমার দেয়া অস্র কাঁধে, ঘুরছে তারা পথে ঘাটে।
তোমার দেয়া টাকার উপর, কু-কাজ করেও থাকছে অনড়।
হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি।


হঠাৎ করেই দেখবে তুমি, গর্জে উঠে আকাশ ভূমি,
আম-জনতা হবেই  বাহির , শক্তি তাদের করবে যাহির,
তা্রা আসবে শুধুই ধেয়ে, তুমি দেখবে শুধুই চেয়ে।
জনতার সে বন্যা থেকে, তীর-লাঠি-দা আসবে ঝেকে,
তোমার এবং ঐ সকলের, হিসাব কষে টানবে যে জের,
মারবে হাজার চিকন চাবুক, চাবুক খেয়ে নাচতে থাকুক,
দেখবে সবাই সজাগ চোখে, বলবে চাবুক মারো হেকে!
হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি।


তোমার কপাল পুড়বে যখন, কি করেছ বুঝবে তখন,
বুঝেও কিছু হবেনা লাভ, তোমার প্রতি এই অভীষাপ,
তোমার করা প্রতি আঘাত, ফিরিয়ে দেবে সত্যের হাত,
আত্বসাৎে-র সকল কিছু, থাকবে না আর লাগবে পিছু,
সত্যের হাজার মৌমাছি, আমরা এই আসাতেই  আছি।
হে ভুপাল হে নড়পতি  এই অভিশাপ তোমার প্রতি।