জীবিতের চাইতে মৃত দেহবায়ুর অন্তর ভক্ষণে,
দুযতি থাকার উপলব্ধে;
নর্মসখী ব’নে যায়-তৃতীয় শ্রেণির খাদক।
অনুরাগ সে লগ্নে—
ঠিক যেন বাস্তুতন্ত্রের মতোন;
মনু আর সংহিতার মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে,
গড়ে তোলা প্রণয়ের একক।


যে স্বপ্নে—’কাল্পনিক মধ্যমপুরুষের ঘনিষ্ট আত্মীয়াকে আমরা অবচেতনগত অনুভব করে থাকি’
দোষ হয়ে যাক সে স্বপ্নের!


অবিসংবাদী খসড়াকে—
গোসল করিয়ে-তওবা পড়িয়ে নিতে হয়,ক্রসফায়ারের কিঞ্চিৎ আগে।
আবার,পঙ্গু প্রাপ্তযৌবনের উপর জোর করে বেসামরিক-শাসন চাপিয়ে দেয় কয়েক জোড়া ভিত্তিপ্রস্থর,
শাসন বলবতের নামে।


‘সমঝোতার বদলে ভোঁতা লাঙ্গলে চাষাবাদ হয়—
সম্পর্ক-লোপ নামক;
ভয়াল আরেকটা মন্বন্তর।’


কান্নার পানিতে তলিয়ে যায়,
একই ছাদের নিচে অবস্থানরত নাগর-নায়রী—
দুই দূতাবাস!
কারোর প্রাপ্ত বকেয়া মেটায় না নিরব-নিরঙ্কুশ-শ্লোগানে।