দিনের অন্ধকারে স্মৃতির খুঁটিতে উলটো হয়ে ঝুলে থাকি হালফিল—
একাধারে দৃষ্টিশক্তি কৃশতনু হতে চলেছে;
চলার সময় নক্তচরের কানের শব্দোত্তর হিল্লোলিত করান শুনে মার্গ খুঁজি!
তৃষ্ণার্ত কাকের মতোন , প্লাষ্টিকের সংস্রবে পাথর ফেলতে ফেলতে মাঙ্গলিক দোষ করি পান।
তোমাকে না দ্যাখার শোকে;সিনায় সিনা টান লেগে উঠে আসে চক্রবাল আয়ত বালুরাশি,
উঁচু কুঁজওয়ালা ভারবাহী পশু’র পিঠে চড়ে বেড়ানো বেদুইন লাথি মারে নিয়তির খাতায়—
গোল রন্ধ্র রটনা কোরে জলশূণ্য-মানবহীন সাহারা মরুভূমি!
জোতদার আশ্বিন মাসের শেষ দিন অবধি, ভূস্বামীদের খাজনা-নজরানা শোধে ব্যস্ত সমস্ত—
যেখানে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বিলুপ্ত হওয়ার আগেই বিলুপ্ত হয়েছো তুমি।
নিরেট অলকানন্দাতে ঝাপ দিতে গিয়ে, নিঁখোজ হওয়া মন্দাকিনী বেঁচে থাকে।