উষ্ণ সভ্যতার গোধূলি
মদের গেলাসে;
শরীর উষ্ণ হয় মদিরায়।
পোশাক উষ্ণ লাগে  খুলে ফেলে!
প্রেমহীন আবেগে আপ্লুত শরীর; ক্ষনিকের,
চাহিদা অর্থের, চাহিদা শরীরের।
সভ্য মানুষের হাজার অসভ্যতা;
রামধনু রঙের ছটা শোভা পায়;
ঘটা করে কেউ বা বলে,
কেউ বা কাউকে বলে না-
নিজের পশুত্ব বর্বরতা।
অসভ্য মানুষ গুলো কেন যে ঘাম ঝরায়-
বোঝে না সভ্য মানুষ।
সভ্যতার আড়ালে অসভ্য বর্বরতা রং মাখে।
পশু মন হামাগুড়ি কাটে,
কালের নিয়মে- অসভ্য শরীরে;
তবু ও সভ্য মানুষ।
লজ্জায় রাঙা হওয়া হয়না নারীর,
গালে রুজ মেখে নির্দ্বিধায় মেলে ধরে শরীর।
সভ্য পশুমানব লালা ঝরায়।
কখনো বা অনিচ্ছায় অজান্তে সভ্য মানুষ পিতা হয়,
রাস্তার বালকের, অসভ্যের।
লোকেরা আদর করে নাম রাখে-
বেজন্মা।
সভ্য মানুষের এক অসভ্য সন্তান-
যার বাপ নেই সমাজে।
পৃথিবী সভ্য হয় দিন দিন।