অবাঞ্ছিত কিছু পোকা মাকড়ের আক্রমনে ক্ষেত খামার সামলে রাখতে বাধ্য হচ্ছি।
খুলে রেখেছিলাম জানালা দুয়ার-
আজ বাতাসে বড্ডবেশী ধুলোবালি আর বারুদের গন্ধে রাসায়নিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
বুকের ভেতরটা চিন চিন করে।


হাত ধরে হাঁটার বয়স থেকে পায়ে পায়ে স্কুল-কলেজ, প্রেমের পাঠশালা ‘ভুলু’ মোল্যার
নির্জন ভিটেয় সেই সকাল দুপুর-
ওসব ছিল স্বাভাবিক বয়সগুণ; কেউ অস্বীকার করতে পারে না সত্যকে, যদি করে সে
মিথ্যুক সন্দেহাতীত, চিরন্তন।


পাটখড়ির বেড়া কোন বেড়া নয় জেনেও বাঁশ বা কঞ্চি লাগাইনি তীব্র বিশ্বাসী মনোবলে
বেড়ার প্রয়োজনীয়তা ভাবিনি,
ষাঁড়গুলো কুঁদে এসে গুঁতো মারে দেখে হাসি পায়; কি অাছে সম্বল, কি নিবি রে বাপধন!
জন্ম শূণ্যহাতে যাবো ও শূণ্য।


আমার বলে দাবী নেই কোনকিছুতে সবই তোমাদের বা তোমার বা তার তবু কেন চুরি!
কবিতার কাঠামো বা শব্দজুড়ে এই যে কথামালা এ আমার নয় তোমাদেরই ভালবাসা।
==============  ============
২২ জুলাই ২০১৬, শুক্রবার