অস্বস্তির নীরব আর্তনাদ,
কথা বলে একান্তে ; যা চিরকালই রয়ে যায় অজানা, কেউই বোঝে না!


এরপরও ক্ষণ-প্রহরের সাথে বোঝাপড়া করে চলতে হয় , হাস্যমুখে।
ঝড় - ঝঞ্ঝার ভাষা আছে, আছে দম্ভোক্তি!
কিন্তু সবুজের বুকে ধ্বংসের যে মানচিত্র এঁকে যায়, তার রোজনামচা যদি জানতো, ঝড়ের তান্ডব বুঝি মানবিক সত্ত্বার রূপ খুজতো?


আসলেই খুঁজতো কী, নাকি তার আপন চেহারায় নিমজ্জিত থাকতো!


চৈত্রের দাহে তো থাকেই তার রূপ, যেমন থাকে পানির ত্রিভুজ চরিত্র!


তাই শত প্রতিকূলেও শক্ত হাতে বৈঠা ধরে তীরের সন্ধানে মাঝি চলে নিরন্তর তরী নিয়ে উত্তাল মাঝ দরিয়াতেও।
সে জানে, ঝড়ের দাপট হ্রাস পাবে।
আঁধার ছুটবে রক্তিম প্রভাত মুখে, মেঘলার রুদ্র মূর্তি কেটে যাবে...সূর্যের ঝলমলে চাদরে।


এই তো নীরজা পথের ঠিকানা, জন্ম থেকেই জন্মান্তরে বয়ে বেড়াচ্ছে, তার আপন সত্ত্বায়!