এক নাবালক;
সার্টিফিকেটে তখনো ছয় মাস কম!
দ্বিধাহীন মনে হেসে-খেলে পাপ করে
পেয়েছিলো আকণ্ঠ  তৃপ্তি।
জগৎ জানলো, মহাবিশাল নিয়মতন্ত্রের জগাখিচুড়ি
সর্বান্তে অপারগ দিতে সেই চরম শাস্তি!


নামহীন; আজও শুধুই নাবালক!
কিন্তু ছোট-বড় সকল নারীর
বারবার সতীত্ব হরনে সক্ষম, সে তো সাবালক!
রডের আঘাত কষে, যখন অবাধ্য শরীর
ঐ পরিণত লালসার সাথ দিতে নারাজ।
হিংস্রতার আগুন আনন্দে হাঁচড়-কামড় কেটে
নাড়ি-ভুড়ি ছেড়ে... তবুও মানবাধিকারের সমাজ
বিরল-থেকে-বিরলতম নিধনে মানুষের পাশে থাকে!


দীর্ঘ তিন বছরের সংশোধন আর সে আদিম রিপু-
আজ জনসমুদ্রে হারিয়ে স্মৃতি শীত-সময়ের ইতিহাসে।
অসহায় মায়ের নিরব কান্না ছাড়ে না পিছু,
নির্ভয়া স্মৃতির ব্যক্ত যন্ত্রনা, ন্যায্য বিচারের আবেশে
শবাধিকারের লড়াই চলে পিতার প্রতিনিয়ত।
তখন নিরোধ বিহীন সমবেদনার বুদ্ধিবাদ
স্নিগ্ধ বাকরুদ্ধতায় জীবন কাটায়- মাথা রাখে নত;
সাম্য-সুন্দর পদ্যের ঝড়ে উঠায় চিরশান্তির প্রতিবাদ!