কালকে রাতে পষ্ট চোখে দেখেছি আপন চক্ষুতে,
সাতটি ভূত একটি সারিতে করছে খেলা জোসনাতে।
আমি তখন ছাদের উপর চুমুক দিলাম তামাকে,
টপের নিচে লোকিয়ে গেলাম দেখেনা যেন আমাকে।
গুন গুনিয়ে গান ধরেছে ‘নাচ্ছে বড় ছোটতে,
এমন সুন্দর কন্ঠ তাদের ‘জোসনা ঝড়ছে সুরেতে।
পাচঁজন মিলে দুজন‘টাকে সাজিয়ে দিল পলকে,
চক্ষে চাহে দেখি আমি দুজন জ্বলছে ঝলকে।
বুঝেছি তাদের আজকে হবে সোনার হরীণ বিয়ে,
কায়ার সাজ্ সাজিয়েছে তারা ‘মণি মুক্তা দিয়ে।।


লোভে আমার তৃষা এলো দেখি চেয়ে কাছ থেকে,
ভয়ে আবার শিউরে উঠি ‘সরে পড়ি পাশ থেকে।।


চাঁদনী যখন আধার লয়ে এল উঠুন দ্বারে-
সেই খেলাটি থেমে গেলো নিমেষ অন্ধকারে।
উঠুন জুড়ে অনেকগুলো বৃক্ষ ফুটে আছে,
সেই কারনে এখন থেকে জোসনা আসেনা পাশে।
আর কোনদিন দেখব নাগো অই ভূতুরের খেলা,
তিমির আধার ঘুচিয়ে নিল ‘ভূত-পেতনিদের মেলা।।


(বন্ধুরা! এ কবিতাটি “গল্প-কবিতা.কম” এ ভৌতিক সংখ্যায় দিলাম। ভোটিং চলছে। বেশ ভাল পর্যায়েই আছি। দোয়া চাই। তোমারা কেউ সে সাইটে জরিত থাকলে আমাকে সেরা হওয়ার জন্য ভোট করবা)