সুনীল গগন;হাসছে তপন;
অতিব তপ্ত ধরা,
জলহীন নদী;বুকভরা বালি;
বসুন্ধরায় খরা।
স্থির সমীরণ;অস্থির মন!
ঝরছে নোনতা জল,
তরু-লতা-পাতা;জ্বলে-পুড়ে
ছাই;নেই কাহারও বল।
মেঘের সহিত ভানুর মিতালি,
লোহিত-শুভ্র হাসি,
ভূমির গতরে তপনের তেজ,
হয়েছে সর্বগ্রাসী।
শুষ্ক নদীর বালুকণিকায়
রবির অগ্নি মুখ,
লাল তাণ্ডবে;ভরা শ্রাবণেও,
ব্যথিত নদীর বুক!
ভানুর সহিত শ্যাম ধরণীর
ছিল সর্বদা মিল,
মানব কর্মে অতিষ্ঠ রবি!
ছুড়ছে অগ্নি ঢিল।
সব জঞ্জাল;মহা শক্তিতে;
করছে তৈয়ার দেয়াল,
দহনে ভস্ম!ধরণীর হাল,
শুধুই হচ্ছে বেহাল!
২৩/০৭/২০২২,০৮/০৪/১৪২৯