সর্বগ্রাসী অগ্নি জিহ্বা দেখে দূরের লোক,
ঘুমের ভানে থাকে তখন মন্দ পার্শ্ব চোখ।
পৌছায়ই না রোদন ধ্বনি,অনলের গর্জন,
লালন করে মস্তিষ্কে বিষ,শিলা-তিক্ত মন!
শুরু থেকে ভণ্ডগুলো আলো মাখে দাঁতে,
দুঃখের ছবির গায়ে তারা খুশি ছবি গাঁথে।
চাই সেখানে পানি-পাত্র,পরোপকারী মন,
হাতেগোনা চিত্ত শুদ্ধ ,সংখ্যাধিক্য কুজন।
অল্প কজন করে লড়াই,বাজি রাখে প্রাণ,
নয়ন দিয়ে করুণ সুরে গায় অন্তরে গান।
অগ্নি নেভার পরমুহূর্তে শুভাকাঙ্ক্ষী ঢল!
গরম ভূমির উপরিভাগ করে জুতার তল।
অশ্রু আনতে দু নয়নে সরষে তেল ঢালে,
ক্ষতিগ্রস্তের চিত্তটা নেয় কুপন্থায় কোলে।
ঢেলেছিল যারা পানি তাদের কুৎসা করে,
সর্ব আলো চুরি করে কালো ঢুকায় ঘরে।
অন্তরগুলো নিষ্প্রাণ মরু,ঠোঁটে গাঁথা প্রাণ,
জানে নানান রঙে ঢঙে কুকিল কণ্ঠে গান।
বিপদ কালে বিষাক্তরা কারো আপন নয়,
ওদের ছায়ায় ধরা বক্ষ অধিক গরম হয়।