তোমাকে দেখেছি আমি,দুইটি ময়ন ভরে,আমন ক্ষেতের শ্যাম স্রোতে,
নীল অম্বরে দেখেছি,বিচ্ছিন্ন মেঘের গায়ে,ঝলমলে বর্ণিল আলোতে।


হেটেছিলে ধীরলয়ে,ছোট্ট মেঘের ছায়ায়,শ্যামলের উপর পা ফেলে,
ছায়ার ছোঁয়ায় শ্যাম,দুলেছে যে নৃত্য করে,বায়ুর সংসর্গে মিলেঝুলে।


দেখেছি আউশ ক্ষেতে,হাসি মুখে বসে আছো,পাকা সোনালী ধানের ভরে,
চলে যাবে শীঘ্র তুমি,কাঁধে চড়ে দোলে-দোলে,হাসিমাখা কৃষকের ঘরে।


দেখেছি যে কাশ বনে প্রকাশিত হচ্ছো তুমি,মিটি মিটি সফেদ ঝলক,
অংকিত প্রকৃতি দ্বারা,নিখুঁত তোমার রূপ,তাকিয়ে ছিলাম অপলক।


তোমার সৌন্দর্য দেখে,প্রতিটি শরৎ কাটে,ভুলে যাই অন্তরের দুখ,
শুরুতেই এতো রূপ!অপরূপ-অপরূপ!উহ্,এতটা সুন্দর মুখ!