ছিলাম আমি পাপী অতি,ধর্ম
     কর্মে ছিলাে না মতি,
গুরু আমার মহামতি,শ্রী যতী-
  ন্দ্র মােহন গােস্বামী(যতী)।
গুরু আলয় ভুজবল,মৌলভী-
     বাজার সদর থানায়,
মন্ত্র  ডানা  শিষ্যদের পৌছায়
    চির মুক্তির ঠিকানায়।
অষ্ট বৎসর পূর্বে গুরু তরীতে
       দিয়েছিলেন ঠাই,
তরী চড়ে বুঝতে পেলাম গুরু
       বিনে মুক্তি নাই।
শুদ্ধ করার তরে দেহ-মন,জপ
       করি বীজমন্ত্র ধন,
মন্ত্র বিনে সবই তুচ্ছ,টাকা-পয়
      সা-মণি-মুক্তা-রতন।
পুণ্য  পথের  ধারে-কাছে  মন্ত্র
       গুনে করছি চারণ,
সবই  মোর  গুরুর  কৃপা,ধরে
       আছি গুরুর চরণ।
চরণ  ধরে   যেতে  চাই  জগৎ
       গুরুর নিত্য ধামে,
পকেটে নেই পথের কড়ি,সম্বল
      শুধুই বীজমন্ত্র-নামে।
দয়া  করে  দিয়েছিলেন  গুরু
   শ্রী চরণে পাপীকে স্থান!
চরণ ধরে বীজমন্ত্র  জপি,চিত্ত
   সুখে গাই মুক্তির গান।