কিছুকথাঃ
আজকে যে কবিতাটি লিখেছি সেটা বাস্তবধর্মী কবিতা হলেও তাতে রঙ্গ তামাশার রসে জারিত করে তোমাদের সামনে তুলে ধরলাম।


এটা হজম করে তোমাদের তৃপ্তিতে ঢেঁকুর উঠলেই আমার সকল পরিশ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব।...।।


কবিতাঃ


নন্দন থেকে পার্কস্ট্রিট; আর পার্কস্ট্রিট থেকে সদন
১১ নম্বর গাড়ির চাকাই ঝুলছে আমার জীবন।


ধুঁকছে চটির সুকতলাটা;ধুঁকছে আরও কিছু,
ছুটছে তবু মনটা আমার; প্রিয়ার পিছু পিছু।


মনটা আমার শোনে না বারন; মানে নাকো মানা,
তাই মন জমিনে আজ খুলেছি প্রমের কারখানা।
সেই কারখানার শ্রমিক আমি; মালকিন তো প্রিয়া;
সকাল বিকাল বৃথাই খাটি; পাই না তবু হিয়া!!!


আজ বিকালে ক্যাপুচিণো, কালকে তে বার্গার
পরশু সন্ধ্যায় চোখের জলে জীবনটাই... ছারখার।


নন্দনের ওই ইভিনিং শো;
কিংবা নলবনের ওই ঝিল,
মেনল্যান্ডের হাতির খোরাক
হাজার টাকার বিল।


সবই দিলাম উজাড় করে
তোমারই ওই হাসির পরে;
তবু...তুমি পরালে গলে বিদায়েরই হার!
তুমি কি প্রিয়া?!... নাকি কোন লেডিস পকেটমার।


           বিদ্রঃ কবিতাটি পড়ে ভালো লাগলে, আমাকে অবশ্য জানাবেন, আর হ্যাঁ; আমার আগের কবিতা গুলি চট করে একবার পারলে পড়ে ফেলবেন, দেখবেন ভালই লাগবে।


                          ধন্যবাদান্তেঃ
                           মহারাজ