আজ তৃপ্ত হয়েছে বাগযন্ত্র  —
সোনার আধুলির মতো, রাজকোষ শব্দের প্লাবণে
বর্ণেরা  আজ লুটোপুটি খায় মায়ের কোলে।
বার্ধক্যে শরীর নুয়ে পড়ে, বিধবা নারীর আঁচলের মতো
কিন্তু মায়ের যৌবন যেনো উর্বর হয় শতাব্দীর পর শতাব্দী।
বাগযন্ত্রের ছুটিতেও যেনো সুরের লহর তোলে তানপুরাতে
শব্দের সাথে মহাশব্দের আলিঙ্গনে,
মা আজ পূর্ণ পোয়াতি।


ধ্বনির উচ্চারণে নর্তকীর পেলব পায়ের ঘুঙুরের শিৎকারে
উদগিরিত হয় আগ্নেয়গিরি, বাগযন্ত্র যেখানে অসহায়!
আমি এক অদ্বিতীয় কিংবদন্তী ভাষার পক্ষে বলছি
আর্য- অনার্য, বেদুঈনের অবৈধ আলিঙ্গনে,
বিবর্তনে উর্বর হয়েছে আমার কণ্ঠস্বর। অনেক প্রসব বেদনায় রক্ত ঝরিয়ে
খুনমাখা হাতে ফরিয়াদ, —
˝হে আল্লাহ, আমার সওয়াল-জওয়াব,হাশর-নশর যেনো হয় বাংলায়।˝


২০-০২-২০১৫ইং।