দেশের প্রতি ভালোবাসার
ঘাটতি ছিলো কতো!
’সোনার বাংলা’ পড়ার সময়
দেখলো মানুষ শতো!


বসে বসে ভাব নিয়াছো
অহংকারের বশে,
তাইতো এখন পড়লো লানত
রিয়াল গেলো খসে!


রাত দুপুরে মিটিং ফিটিং
চায়ের কাপে ঝড়!
নিয়ম ভাঙ্গার বাহাদুরি
তারপরো নড়বড়!


সাহস যদি থাকে আবার
মাঠে নামো ফের,
গোলে গোলে হাসবো সবে
আর ক’খানা ঢের।


’সোনার বাংলা’ আমরা পড়ে
সাহস বুকে পাই,
মোদের যেমন স্বদেশ প্রীতি
ঠিক তোমারো চাই।


অভিশাপে কোচের সাথে
পুড়ছে পুরো টিম,
শাপের ঘায়ে কাবু এখন
খাচ্ছে রে হিমশিম।
*****************


বি: দ্র:  আমাগো এলাকায় চলমান টুর্নামেন্টের opening ceremony তে  জাতীয় সংগীত বাজানোর সময় রিয়াল মাদ্রিদের কোচ দাম্ভিকতার সাথে নিজ আসন অলংকৃত করে ছিলেন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, অহংকার পতনের মূল। তাইতো পতন অনিবার্য। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ যেখানে দাঁড়িয়ে সম্মান জানালেন, সেইখানে তিনি আরএফএল চেয়ার ছাড়তে পারলেন না কোন দাম্ভিকতার বশে! এই দাম্ভিকতা টিকিয়ে রাখতে পারেনি ফেরাউনকে, এমন কী সাদ্দাম, হিটলার, গাদ্দাফী, পারভেজ মোশারফ, জেনারেল এরশাদ, নমরুদও টেকেনি! ঠিক তেমনি হাসিনা! ওহ সরি! হাসাইন্নাও রিয়াল মাদ্রিদে টিকে থাকতে পারবে না। তার এমন দাম্ভিকতার ফলে রিয়ালের এই দশা।
টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির প্রতি তীব্র ঘৃণা জ্ঞাপন করছি।  কারণ তারা এর প্রতিবাদ করেনি। কমিটির প্রতি দাবী রইল, তারা যেনো রিয়ালের কোচের প্রতি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন। আর আমি দর্শক শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে জাতীয় সংগীতের অবমাননা সহ্য করতে পারি না। তাই কোচকে বহিষ্কারপূর্বক জরিমানা করা হোক, সেই জরিমানার টাকা দিয়ে আমরা কাউয়া বিরানি খাবো। উঠুক আওয়াজ,  প্রত্যেক ব্লকের কোণায় কোণায়।
জয় বাংলা।


(জয় বাংলা কাহারো পৈত্রিক সম্পত্তি নহে, ইহা বাংলার ১৭ কোটি আবাল,বৃদ্ধ, বণিতার হৃদয়ের সম্পত্তি। )