শেখ হাসিনা শেখ মুজিবুর রহমানের সাহসী কন্যা
মোঃ মেহেদী হাসান


শেখ মজিবুর রহমানের ঘরে জন্ম নিলো শেখ হাসিনা,
তিনি ছোট বেলা থেকে দেখতে থাকেন তার পিতার কাণ্ড কাহিনী।
শেখ হাসিনা দেখতে পেল তার পিতা অন্যায়,
অত্যাচার জুলুম এর প্রতিবাদ করছেন।
এর জন্য শেখ মুজিবুর রহমানকে  বার বার জেল,
খাটতে হয়েছে তখন শেখ হাসিনা খুবই দুঃখ-কষ্ট পায়।
যখন শেখ হাসিনা ইইস্কুল কলেজ উঠেন তখন তার পিতাকে পাকিস্তানি   হানাদার বাহিনী ধরে নিয়ে গেলে, শেখ হাসিনা কে নিয়ে ছাত্র ছাত্রী শিক্ষক গণ হাসি তামাসা করতেন বলতেন ওর বাবাকে জেলে নিয়ে গেছে।
শেখ হাসিনা মনে মনে চিন্তায় করতেন আমার পিতা অন্যায় কাজ করার জন্য,
জেলে যায়নি সে তো অন্যায় অত্যাচার জুলুম এর প্রতিবাদ করার জন্য তার জেলে জেতে হয়েছে।
যেখানে অন্যায় অত্যাচার ও জুলুম  কারো উপর ,
নির্যাতন হতে দেখলে উচ্চ স্বরে বজ্র কণ্ঠে তিনি প্রতিবাদ করতেন।
তাই দেখে শেখ হাসিনা শিক্ষা নিলো আমার বাবার, মতো আমাকেও  অন্যায় অত্যাচার জুলুম এর প্রতিবাদ করতে হবে।
সেখান থেকে শেখ হাসিনা নিজেকে উপাস্থাপন করতে শুরু করে নিজে,
রাজনীতির  মাঠে নেমে বাবার কাজে সাহায্য করতে শুরু করে দিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, এর কর্মী হয়ে শেখ হাসিনা ধিরে ধিরে এগুতে থাকেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের কী স্বপ্ন ছিল তা শেখ হাসিনা, জানতে চেষ্টা করতেন এবং অনুসন্ধান  করতে শুরু করে দিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল পাকিস্তানিদের হাত, থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করে সোনার বাংলায় পরিণত করবেন।
১৯৭১ সাল যখন শেখ মজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দান,
থেকে  স্বাধীনতার ডাক দিলেন তখন থেকে যুদ্ধ শুরু হয়।
প্রায় দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে ত্রিশ লক্ষ  মানুষের জীবন,
এর বিনিময়  বাংলাদেশ স্বাধীন হয় পাকিস্তানিরা পরাজিত হয়।
১৯৭৫ সালে শেখ মজিবুর রহমানকে বাংলার মানুষ, দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয় তিনি দায়িত্ব বুঝে নিলেন।
এখন শেখ মজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার পালা কিন্তু রাতের আধারে কিছু দেশদ্রোহী
শেখ মুজিবুর রহমানকে সহ তার পরিবারের অনেক মানুষকে মেরে ফেলেন।
যার কারনে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেন নাই তাখন কার সমায়,
শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহেনা জীবিত ছিল
কারণ তারা তাখন ভারতে ছিল।
কিন্তুু বাবার মৃতদেহ এবং পরিবারের অন্য অন্য সদস্যদের মৃত
দেহ  দুই বোন দেখার সুযোগ হয় নাই কারণ তাদেরও মেড়ে ফেলবে বলে।
তার পর অনেক বছর পর শেখ হাসিনা শপথ নিলেন,
আমি আমার দেশে ফেরে আসব এবং আমার বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।
এর পর শেখ হাসিনা  ভারত থেকে আসার কথা শুনে ,
বাংলাদেশী মানুষ আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেছে।
শেখ হাসিনা দেশে আসার পর তাকে বাংলাদেশী,
মানুষ দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেন এবং সে বুঝে নেয়।
এমনি ভাবে আজ  পর্যন্ত শেখ হাসিনা নিজ সার্থ বিহীন তাঁর বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার,
চেষ্টা করছেন কী ভাবে বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করা যায়।