ভ্যাবলা একবার বাসের মধ্যে এক রুপসীর গা ঘেঁসে দাঁড়িয়েছিল ।
আর বিনিময়ে খেয়েছিল আগুনে থাপ্পড় !
তারপর নানা হাতের নানা থাপ্পড়
থাপ্পড় থেকে ঘুসি, ঘুসি থেকে লাথি
এহেন ভ্যাবলার দেহটা যখন মর্গে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো
সেই রুপসি আমায় বলেছিল – ‘সরি’!
স্পীডমানী অর্থাৎ ঘুস দিতে পারিনি বলে
ক্যাবলার হবু বসের পিএও বলেছিল – ‘সরি’!
ক্যাবলার মাথার চাকরি পায়ের নিচে চলে যাওয়ায়
আমাদের আদরের ক্যাবলা ট্রেনের নিচে চলে গেল ।
গাবলুর গার্লফ্রেন্ড ব্রেক-আপের সময়
একটাই এসএমএস করেছিল – ‘সরি’!
গাবলুটা প্রথমটা বেশ সামলে ছিল
তবে কয়েক মাস পর সাইকিয়াত্রিস্টের চেয়ে
সায়ানাইডই পসন্দ হয়েছিল ওর!
তবে সব চেয়ে মজা হয়েছিল ন্যাপলার বেলা
ন্যাপলার কবিতাটা একটু চেঞ্জ করে
দিব্যি বাহবা কুড়িয়েছিল সুবোধ
সাক্ষাতে শয়তানের হাসি হেসেছিল
বলেছিল – ‘সরি’!
ন্যাপলার একটি কবিতাও আর ছাপা হল না ।
আর আমি ন্যাপলা কে বলেছিলাম
‘তুই শালা কাটার আগে এই তিনটে ইডিয়ট কে নিয়ে
আরেকটা না-কবিতা লিখে যা’!
আসলে এটা ন্যাপলারই না-কবিতা !
ফেব্রুয়ারি, ২০১২