কেবলই নীল পাত্রে লাল সিরাজী যেন   
স্বপ্নে চুরচুর মোমের ঝাড়লন্ঠন তলে 
নিষিদ্ধ গলির এক অন্ধকার মুখ হেন   
কেবলই টানে পতঙ্গের মতো পলে-পলে
নাদেখা, নাছোঁয়া এক স্বর্গীয় কিছু এমন 
যেনবা হঠাৎ কোথা থেকে এলেন

সুঢৌল নিতম্বের মোহনীয় বলিষ্ঠতায়
উরুসন্ধির বিস্ময়কর এক নিবিড়তায়
পীনোন্নত বুকের সুগন্ধি হাওয়ায় হাওয়ায়
কখনও যেনবা কবিতার বনলতা সেন

আবার কখনোবা গুরুদেবের উর্বশী
কেবলই পারিজাত পারিজাত-হাসি
যেনবা গোলাপ-গোলাপ এক শশী 
কারো নয়, সকলের; শুধু হাওয়াই লেনদেন।
 
(পরবর্তীতে আসবে-ভগ্নাংশ-তিনের তিন)