মহিনের ঘোড়াগুলি ছুটছে
আদ্যপান্ত জলা,ডোবা ডিঙিয়ে
চৌরাশির ক্ষেত থেকে
এক উত্থানের দিকে
দিনের অখন্ড আলোয় যেখানে
ভাগাভাগি হয়ে আছে
হোগলা,সেগুনের তারকাঁটা


আর ক্যাম্প জুড়ে প্রত্যাশীর ভীড়ে
শুধু স্বস্ত্যয়ন নেবার ও দেবার তাগিদ
অপরদিকে নিশ্চিদ্র নিয়ম মেনে বারের তাড়ণার ফল মূল
সিদ্ধ হয়ে আছে পঞ্জিকার দিন ক্ষণে
সেখানে কামড় পরেনি কোন
উঞ্ছবৃত্তের
দিব্যলোকের দিনযাপনের মত মসৃণ ও
নিয়ম মাফিক


ঘোড়ার দলটি বেঁকে ছুটছে অপরপ্রান্তে
মহিনের হা হুতাশ ব্যর্থ করে
থামল এসে দীর্ঘকায় ফটকগোড়ায়
জোড়ায় জোড়ায় কাগজের মোড়কে তাদের
বংশলিপি
রক্তের গৌরব হিম হয়ে আছে পলকা কুয়াশা ক্যাপে


মহিন কি উত্থান চেয়েছিল ?
তুরস্কের গতি মেপে যেখানে প্রস্তুত হয়
একবিংশের অগ্রগতি
পদচিহ্ন দেখে গতি প্রকৃতি আর
বিলাস করণের মধুযাম।


বরং অশ্বওয়াটের খুর গোঁড়ায় শতাংশের নব্যায়ন
ঝিলিক দিচ্ছে  
মাথা,কাঁধ বেয়ে,
লন্ঠনের গুমটি আলোয়
ফোঁকলা দাঁতগুলোয় ধরা পরছে
নিল অলোর বাৎসায়ন।

তুরস্ক ছেলেটি নিশ্চিন্তে বসে কুঁজ চেপে ধরে,
অশ্বকেশরে তার মুষ্ঠি দৃঢ় হতে হতে..........


মহিন এবারে ভোর আনবেই
রাঙা আলো ভেদ করে সূর্যোদয়ের ভেতর
সদ্য মুক্ত দেশটি দেখবে
এক ঝলক স্বা-অধীনতার ফলকে
কেমন
হিম হয়ে আছে বুদ্ধ,যীশু,প্যটেল,বাপু-
তার পাশে
মহিন আর
ঘোড়াগুলির প্রাণপন হার্টবিট
পতপত্ উড়ছে নুতন অভ্যুদয়।