স্বদেশী গান বাজিয়ে চলে গেল এক ট্যাবলো
একাংশ পরিচ্ছন্ন করে উৎসবের নাচা গানা
মাঠও জানে, এর পরে শূন্যতা
বাৎসরিক পরিক্রমার ইমপর্ট্যান্ট চ্যাপ্টর


কনকনে লেপ্টে থাকা ঠান্ডার
তাৎক্ষণিক ইমিগ্রেশন, ডেসিবল যাই হোক
চাঁদুর বাপের ষোলকলা, আজই
অথচ কতকাল গলা সেধে হা হুতাশ মেরালা
কান বিঁধে নতুন ঝুমকো দুললো না বেনীজোড়া
চিলেকোঠায় সে এখন
প্রতিবাদ লিখছে -


প্রতিবারই জুড়ে বসা অপার্থিব আলো
আর হু হু দর্শকাসনে নিরপরাধ মূর্তির মত ঠায়
বেজেই চলে হর্ন ,  যেতাম এককালে


সাতকর্নীর মাঠে রেসের দলীয় ফেস্টুন
টানটান শিরা ফুলে উঠছে গনসংগীত
শেষটুক এল কানে


খুঁজছি মেজেন্ডা শাড়িটা -


আমার কিছুই হলনা
দেরী হয়ে যায়, সবসময়ই দেরী হয়ে যায়
উৎসব কমিটির চিঠি,ঠিক
মধ্যস্থলের আমিটা আটকে রয়েছি ম্যাজেন্ডা
শাড়িটায় , গ্রুপ ডেকরাম


দেহাতী মূর্তিটির মতো অনেকটা
প্রাকৃতিক বর্জ্যের স্থপতি যেন ঘনঘটা নেই
নাহলেও চলে, বছরকার দিনে
ধুয়ে মুছে কুমীরছানা প্রদর্শন,  এসোগো, দ্যাখোগো


ভোগান্ন শেষে
প্রসন্নের মহা থলেটা নিয়ে লাভ ক্ষতির টানাটানি ৷


অথচ চাঁদুর বাপ  - মানুষটা
মাত্র এক ভাড় চায়ে চুমুক দিয়ে গোটা দিনটা
ঘর আর মাঠ এক করে ছাড়ল
হু হু ঠান্ডায় নড়ে  চড়ে কয়ে উঠলেন


চাঁদু কি জানত
স্বামিজী পার্কের
ওর বাপের মিগ্রেশন ষোলকলাই
পূর্ণ হবে আজ |