তোমার শূণ্য থালায় আমি আজ
সাজিয়েছি রসনাসম্ভার তৃপ্তির ভোজ
গ্লাসে জল স্বাদিষ্ট মুখরোচক মিষ্টান্ন,
মুখশুদ্ধি পান-মশলায়--


আমি পসারিনী খাদ্য ফেরী করি
উপোসী থালায় সাজে
আমার চারুকলা,ছন্দ,কাব্য,শ্লোক।


নিত্য তোমার রসিক আস্বাদনে
জুটে যায় বকশিশ্ কিঞ্চিৎ,খদ্দের বাড়ে
শূণ্য থালার ভীড়ে,
জমা হয় রাগ-অনুরাগ,বিরহ-বিবাদ
ভোজন রসিক গুজব ছড়ায় খুশিমতো
সশব্দ ঢেঁকুড়ে।


আড়চোখে অভিব্যাক্তি বিদ্রুপ কি খ্যাতি
হয়তো সে জানে আদ্যপান্ত
রসনে,স্বদনে,মর্মে মর্মে করেছে ভোজন


শুধু তারই কাছ থেকে আমি আগামীর
বার্তা চেয়ে রাখি।


(কবিতাটি একটি ইংরেজি কবিতার বাংলারুপান্তর)