এবার আমি কোন পথে যাই? ধূসরের আলো
কল্জের থেকে টেনে মায়াসূত্র বুনেছি নকশা;
টিপ টিপ সংজ্ঞা থেকে দেখে নাও সম্ভাব্য।
মহা মনিষীর নিবেদন ক্ষেত্রে অতিব উবাচ;
এ যাবৎ মেনেছি সংহার হেঁটেছি একত্রে
যাকে বলে ভালোবাসা  চৌচির উপদ্রব।


মাঠ জুড়ে গনগন শিশুদের টান উঁকি দেয়
ওদের ইশারা সংস্রব এ মাঠ ওদের কেনা;
পথ-ঘাট,কুহকের আলো,বিচ্ছিন্না নারী,
কিছুটা প্রলাপ আর একরোখা বিধর্মী রোগ।


পৌরুষ যথার্থ সারি সারি খাতা পেন স্যার
লিখে দেয় কে কত উপর সারির মহাজন ।
কত কার দ্বার খোলে নষ্ট সংখ্যা মহা বিদ্যা
এ-ও এক মহার্ঘ যোজনা জাগো তরুণ প্রজাতি...।


আমি কোন পথে যাবো ? চারদিক চরে ছয়লাপ
পিকাসোর ভ্রষ্টা তামাসা  দেখে বিপন্ন শিশু
দোপাট্টার ভাজে খোঁজে প্রলুব্ধ সমীকরণ সুখ;
মুখে হাসি কোন্ প্রজাতির? অসহ্য তিরতির ক্রোধ-
প্রত্যহ সমুখ ধর্ষণ কাগজের ভাজে শৈশব এখনও,
দেখছি অথচ কামুখ চিকচিক বৈপরীত্য কথার শব্দ
ভাঙছে নিয়ত, কার্যপ্রণালী কবে কেউ স্তব্ধ রেখেছে।
আমার চর বেয়ে ওদের রাশি চোখ আসা যাওয়া,
কার কি ? যদি আমি বেদুইন কফি চাষ শুরু করি মাঠে
টেনে তুলি ঘর্মশ্রম পরিণত অভ্যাসের ঘরে টুকরো আবাদ
কার কি? যদি আমি হাজার শাড়ির দলা মাঠ বেয়ে
ছুড়ে দিই গাছের শবদেহে,কার কি? আমি বৃন্তচ্যুত হলে...।।