আমরা হাত ধরবো সরাসরি
দন্ডমুন্ডের কাছে পৌঁছে দেব নালিশ,এই জড়ো রাশি অভিজ্ঞাণ
নিহত তত্ত্বমতে ওদেরও জবাবদিহি করি,কুড়িদের
পাঁচশত সেনানীর ক্ষুব্ধ অভিযান চিরুণী তল্লাস রাতভর-
এ উদ্বিগ্ন দ্বীপে পা রাখো সুখম্,হাত রাখো হাতে,
আবার আমরা সরাসরি--
যেতে পারি চির ঘুমে বা,বিজয় রথটিরে সু-সজ্জিত পৃথিবীর,
সর্ব্বোচ্চ শিখরে, যেখানে আবিষ্কার হয়,সোনার ফলক-
যেতে পারি মেরুর বৃত্ত অভিলাষ,কিংবা মহাজল,রাশি জল।
একদিন ছিড়তে পারি দৈবজ্ঞের পারিজাত তীব্র নখরে,মায়াহীন
সব রেণুদের মাখামাখি কেড়ে গড়তে পারি মৃত্যু কফিণ
বলে দিতে পারি সহযেই গরলের অমৃত পাত্র ভরে দাও মন্থন
অন্তত কিছু রম্ভার কূটিল প্রযুক্তি বরাবর ।
এস,ধর হাত সুখম্,আমরা সরাসরি--
টানারথ নিয়ে নেমে যাবো অতল গভীর
দশদিকে ছড়িয়ে বসুন্ধরা কয়েকশত মনিষী নমুনা।
এস উন্মোচিত হও,একসাথে পানিনীর নমুনা গলাধঃকরণ করি
তারপর,জ্যোতিষ্কের কাছে রেখে দেব অমৃত মন্থন সূত্র,
চারিদিকে কলরব ছেয়ে দেব মহাঘর পৃথিবীর,'এস, আছে',
আজও আঁধারসূত্র দিয়ে আলোকের সূচনা সম্বল
আজও অবিচল রেণুরোন্ধ্র ভ্রমরের আশ্চর্য কোলাহল,
রেণু মিশে ফলের বাহানা,এ সূত্র কার ? কে রেখেছে??
আমি,তুমি এসেছি কোথায় ? মানুষের মোহে কার দ্যোতনায়?
ফেলে গেছে দেখ অভিজ্ঞাণ অবিকৃত ছিন্ন কাগজে,'নাও',
না যদি সংজ্ঞা নাও পৃথিবীর গতি, থামবে কি অনাগ্রহে?
রসায়ন হয়নি জল বিক্রিয়া মাঝে ? দেখ তৃষ্ণার কারণ তবুও,
মেনে নাও প্রক্রিয়াকরণ অযথা বিবর্তন নয়;
স্বর্গের মোহ্, হৃদয় করণ।
যেখানে ঘূর্ণন গতি স্বীকৃত, সমর্থিত
সকল সূত্রমাঝে এ সূত্র অক্ষয় হোক্ এস প্রিয়,ধর হাত।
তুলে নাও শৃঙ্খলিত জল গেলাস চুমুক।