আমার বাসর রচেছে সময়  বারুদের সজ্জায়
মুছে সভ্যাতা গণিকাবৃত্তি দ্বার খুলে রেখে দেয়।
শত বরষের বেশবাস খুলে মজেছে হৃদয়আসর
চায়নি যাহারা বিপদোদ্ধার রেখেছে লজ্জা প্রহর।
মিশেছি যেখানে  উষ্ণতা প্রেম রুদ্ধ, রুষ্ট, বিষাদ
শ্রেনীর  রোষে শেষ সঙ্গম  রেশ  থাকে  অবসাদ ।  
তুমিও তো ছিলে কোন আবডালে অকারণ সংশয়
চলার পথে  ক্রম আশ্লেষে অসময়ে  ক্লেদময়।
অতপর গেছে শত অভিশাপ  পৃথিবী দন্তমুখর
আশাহত মুখ আশ্রয় হীন সংস্থাণ ক্লেশ দরবার।
আমি একাকার বৃত্তে অনিত্যে ছুঁয়ে সে হৃদয় তবু
পাথরে  চেয়েছি  ফোটাতে সফল  সৌধ প্রতিভূ।
আমি বিচ্ছিন্ন, খন্ড  প্রলাপ  বারুদ  বিষাক্ত ঘ্রাণে
বিজয় স্পৃহা অমলিন,রেশ ছুঁয়ে রক্ত মাংস প্রাণে।
আমি উহ্য কারণে ও কানে, সংস্কার থেকে পিছিয়ে
ভোগ্যপণ্যে ওদের ভাগের নতুবা  উপেক্ষা নিয়ে।
পুঁতে দেবে পথ কলরব শেষ দগ্ধ পেরেকে কুঠুরী
খ্যাতির বদলে,  মেধার বদলে,  লুব্ধক  দরাদরি।
চায় না প্রগতি কোন অধিকার পার্থিব স্থিতি স্থাপনা
গোলা,গুলি আছে শত যৌতুক,কামনা শোধন দেনা।
শত বরষের দেহ রবে ঘিরে বারুদ বিরোধ শোধনে
বন্ধু রবে কি ? জ্বরা,বিক্ষত  নিষিদ্ধ  প্রেম  বন্ধণে।
শেষ প্রান্তে নুব্জ্য শরীর, অসহ ঘৃণা দলাদলি শেষে
দাবীসহ ফেলে, প্রগতি মানুষ দরদী কৃপাঞ্জলি বেশে----