( শেষ দৃশ্য )
শেষ প্রান্তের হুইসেল ছেড়ে গেছে
প্রান্তিক বনিয়াদ,
পড়ন্ত বেলায় নীলাম হওয়া কিছু
জড়োসরো লোকালয় পিছে ঘাড় গুঁজে--
শৃঙ্খলিত, ন্যুব্জ, বিষ্ফারিত, উদাসীন --।
( প্রথম দৃশ্য )
প্রসিকিউসন সেল" অর্ডার অর্ডার "
ধর্মাবতার, দল নেই, তোলা নেই,
ভাষা নেই ,ফুঁটো ছাদ
রাজ্য নেই, পুঁথি নেই, অস্ত্র নেই, বরবাদ ---
সব চায় রাজ দরবার ??
.. আছি পিতৃদত্ত মীরজাফরের বংশধর
আমদানী মগজ আছে ,রাষ্ট্র কোষাগার ,
ময়ূর সিংহাসন আছে গজ-মোতি-হীরা
ব্যলকনি আলো দেবো মগজের পীড়া।
অং বং চং বলো-
মগজ হরণ .....
( ২য় দৃশ্য)
একে একে গ্রীণরুম মন্ত্র উচ্চারণ
হিচড়ে টেনে কিংবা লব্ধ আচরণ....
হলুদ আলো - লাল আলো- হলুদ আলো - লাল আলো -
হলুদ আলো- লাল আলো- হলুদ আলো - লাল আলো -
- লাল আলো- হলুদ আলো - লাল আলো -
হলুদ আলো - লাল আলো -হলুদ --------
( ৩য় দৃশ্য )
জান্ডা দাত্ত আর বলো রাজশতনাম
ছাতকুড়ো চাল দাত্ত দু' টাকার দাম
ছাপা শাট গুরুনাম দিনে শতবার
লালসার বীজ দাত্ত আঠারোয় আবার
মদ-গাঁজা ট্যকসো ছাড় অস্ত্রে হাত খড়ি
বঙ্গ কত রঙ্গময় আহা মরি মরি !!
( ৪ র্থ দৃশ্য )
( জনতা)
আমাদের হুইসেল প্রান্তিক হলে
নিয়ে চল গ্রীণ রুম মন্ত্রের ছলে
আমরা জবাই দেবো হাঁড়িকাঠে ঘিলু
অন্নের উৎসবে জান্ডার উলু ।
আমি দেব ঈর্ষার নীল রংয়ে নীলাম মানুষ
সে দেবে বাস্তুহারা স্বজন নিন্দুক
ও দেবে ভাঙণের কূলহারা নষ্টা যুবতী
ওরা দেবে ছাড়খাড় বংশচ্যুত খিপ্ত সেনাপতি
সেজে নিও তোড়ণের মহার্ঘ্য অাসন
যত আছে প্রশাখার তস্য স্বজন।