যে পথে হেঁটেছি ক্ষয়ে গেছে আক্ষরিক চন্দ্রবিন্দুসহ
     প্রশ্বাসের মতো আরো কিছু ব্যবহার্য্য
  কয়েক'শো নেকড়ের ভারী ফিসফাস্।
সেদিনের দৈনিক জাবর শেষের শিলমোহর
    মেলাই-নি আমি , মেলাতে জানিনা
স্ট্রং রুমে আবাদের ফলে স্টোন স্যিগন্যাল্
   সমানেই দেখি ঘাড়ে কার নিশ্বাস
   সময়ের বিশ্বাসে ছেয়ে সর্বত্র...
     সমুখে হাঁটবার দিনে হঠাৎ        
   জড়্ হল জিভ,মুখ,অস্থি সংযোগ
    সন্দেহের নীল ভ্রূকুটি কালো ধোঁয়া
      অসাড় করছে চির অভ্যাস
  এঁটে দিচ্ছে অস্বচ্ছ হাই ড্র্যান্ট সিল..
  ছেয়েছে শহর , বাতাসের ঘরে, ঘূর্ণির ঘরে
   লক্ষ নাড়ী অভ্যাস আর পূঁতিময়
      অবিচল স্থির অ-বিশ্বাস ।
   অস্তিত্বে রেখে যাবতীয় পক্ষ-বিপক্ষ
   চোখে চোখ সন্দেহের আমি...
     তীব্র হই চেনা আক্রোশে
  স্থাণ থেকে সরে যায় রুটিন মানুষ
  কাটা থেকে সরে গেলে নুন গ্লাস
   জলের ছবিরা দ্রোহী হয়ে যায়....
নিরেট দ্রাঘিমা চোখ কোষের বালিশে
সন্দেহের নিটফল স্বীকার করে ।
শুধু তার খোলসের বিচ্ছিন্নতা নিয়ে
দেখি মিশে গেছি কবে হাই ড্র্যন্ট জলে।