খোলামকুঁচি খেলনা কেবল আগুন জ্বলে ওঠ্
নেশার পুতুল খেলছে পুরুষ খামখেয়ালী জোট্।
চিনছে কেবল রাতের আঁধার ঢলঢলানী নারী
মানছে না হাত্ ফুসলে পেল কাজের দপ্তরী।
ঢলছে যারা চেয়ারটাতে মুখের আদল দেখো
যেন কিচ্ছুটি নয় রক্ত লোলুপ খুনের সাক্ষী যত।


জ্বলবে কখন বলবে কাকে সরষেতেই ভুত্
জ্বালিয়ে ঘুঁটে গোবর হাসে অযথা কিম্ভুত।
রকমফের আর বাজার দরের দু'তিন রকম ধাত্
ধনীক বণিক তফাৎ কদর নিম্নমান হাভাত্
ছেড়েই রাখো মেধাবৃত্তি ওদের জনম দাসী
উঠল খাঁড়া জোর খেয়ালে আমরা সর্বনাশী।


দিক-বিদিকের জ্ঞাণ হারিয়ে তন্ত্র খোঁজাখুঁজি
বশীকরণ ধরণ-ধারণ রাজ-মহারাজ বুঝি ।
আমরা হারাম নেমোখারাম সেই মানুষের মা
বোন হয়ে ফের রান্না চড়াই তামশা দেখে যা।
দেবতারা সব চোখের বালাই শূণ্য পূজা-পাঠ্
ধন্য নারীর সেবার ব্রতে আঁধার ঘেরা কবাট।
চারজনা তায় ঠাঁই পেতে রয় বাকীরা নির্দয়
আঁচল খসে কেবল্ তাদের দলবাবাজীর দয়ায়।


( মাফ্ করবেন কবিতাটি শুধুমাত্র সে-সব অ-ধার্মিক পুরুষের উদ্দেশ্যে রচিত যারা খুন ,যখম,সন্ত্রাস.ধর্ষণ সর্বোপরি মেয়েদের সম্মাণ নিয়ে বাজারী খেলা খেলে.....আমার নিবেদন সে সব বিচক্ষণ পুরুষের প্রতি যারা শুধুমাত্র মানবিক বিচারে উভয়কে সমান মান্য করেন।)