তোমার সব লজ্জাকে একত্র করে
দিয়েছো গেড়ে খাড়া উপুড়ে ধরে,
স্বস্তির বিরাট এক নিঃশ্বাস ফেলে
গিয়েছো সব দেনা পাওনা ভোলে।
এখন, তোমার হাতের ঐ কলমটা
টেনেই খোলে নির্লজ্জতার ঘোমটা,
পদের ভারে পা দুটা নড়ছে না খুব
যেনো আকাশটাও নামাবে বেকুব!
তোমার ছায়ায় তো হাঁটে অহংকার
যেমন মেঘের ভেতর রয় জলাধার,
মানুষকে তো বেশ পিঁপড়ে ভেবে-
পিষে দিতে চাও সে চরম ক্ষোভে।
সে বড়ো ভুল, ভুলের সব ব্যাকরণ
রচনাই করো শুধু অযথা অকারণ,
ছেড়ো এসব নোংরামো, পাপাচার
ভোলে গড়ে যাও সত্যের কারবার।