তুমি কি বৃষ্টির কবিতা লেখ, নাকি মেঘ বালিকার ?
তুমি কি সুখ পাও? , প্রাকৃতিক শোভা লিখে
লেখনী ফেলে তুমি গালে হাত থেপে – বললে হুম ..
বলতে পারলে নাতো বলবে কী করে ?
তুমি বললে হ্যাঁ পাই , --না না থাক বলতে হবে না |
তুমি তোমার গাড়ির কালো কাঁচ দিয়ে শুধু বৃষ্টি অনুভব কর – তাই না !
কালো কাঁচ দিয়ে হয়ত দেখা যায় না ওই দুরে –
কোনো মেঘ বালিকা বৃষ্টিতে ভিজতে  ভিজতে শরীর খারাপ
তুমি হালকা হেসে বললে মেঘ বালিকা !বৃষ্টিতে ভিজছে , শরীর খারাপ?
আমি তোমার কবিতা পড়ে বুঝতে পারলাম না  কে  মেঘ কে বালিকা
আমি তো  মেঘ বালিকা বলতে বুঝি ওই মেয়েটা –যে
সারাদিন বৃষ্টি বলে কাজ পায়নি , ক্ষুদিত পেট, পায়নি দুমুঠো খেতে |
কাল সারাদিন মেঘ –বৃষ্টি,  ওই ময়ে টার বাড়ি জল ভরেছে
যতক্ষণ বৃষ্টি হলো- সাথ দিয়েছে তার
ওই মেঘ,  আর এই বালিকা ,দুরত্ব টা অনেক তাদের
মাঝখানেতে বৃষ্টি খানির তফাত |
আর ওর সারাদিন জল –বৃষ্টির খেলা |