ভোর বেলা পাখিরা গুঞ্জন করে,করিতে আহার,
জন-জীবন তিব্র তাপাদহে করে হাহাকার।।
সকাল বেলার রৌদ্রময় তাপাদহে জন-জীবন ঘনিভুত।
আবার হাল্কা ঠান্ডা বাতাস চরম তাপ শিউরে উঠার মত।।
চৈত্রের তাপাদহে মাঠ ঘাট ফাঁটে সাথে তীব্র গরম।
জন-জীবন রুগ্ন হয় অকপটে নরম ।।        
ফাল্গুনী হাওয়া শেষে  প্রচন্ড তাপ সাথে শুস্ক বাতাস।
জন-জীবন বিষন্ন ও নিরবতা একি একাকিত্বের আভাস।।
চৈত্রের তাপে জন-জীবন নিচ্ছে দীর্ঘশ্বাস।
এটা শাপ কি না বুঝিনা,তবে হবে অভিশাপ!
চৈত্রের তাপে চৈতন্য জীবন রটাইতে ইতিহাস।
হতাশ জনজীবনে কি ছিল দেখার, ভাগ্যের পরিহাস!
মাঠ ঘাট ফাঁটতে শুরু নেইকো কোন বৃষ্টি বাতাস।
গাছের পাতা নড়লেও নেই কোন বৃষ্টির অবকাশ।।
চৈত্রের তাপ আর হাল্কা বাতাস নাকি ছিল তাদের সহবাস।
সহজ জন-জীবন লুকিয়ে করিতেছে মৌন নিবাস।
আসছে ধেয়ে আগাম হাল্কা,চরম কালবৈশাখীর তান্ডব।।
এইভাবে কি করুক্ষেত্রের যুদ্ধে জয়ী হয়েছিল পান্ডব।
মেহনতি কৃষক ভাইয়ের ছটফটানি,সাথে করিতেন কান্না।।
মায়া কান্না করিতে অনশনে বসেছিল রাহুল আর কতশত আন্না।।
চৈত্রের ধাবানলে কাহারো হয়ে থাকে সর্বনাশ।
তাইতো মুরুব্বিরা আকাশ পানে চেয়ে বলে থাকেন সকল পূর্বাভাস।