গ্রামগঞ্জের ছোট্ট পাড়া,
                       মিলে না কোনো আধুনিক সাড়া।
গ্রামের পাড়ার সবুজ আলো,
                         লাগে সবাইকে খুবই ভালো।
কোথাও আছে গাছপালা,কোথাও বা কুটির,
               পাড়ার মানুষও হয়েছে ব্যাস্ত পাত্তা নেই ছুটির।
পাড়ার মানষের মত শান্তি সুখ,
                     শহরের কলোনিতে পাওয়া যায় না মুখ।
পাড়ার মানুষ থাকতে জানে মিলেমিশে,
                        দেখে না কার জিনিস নিয়ে গেল কিসে।
একে অপরের দুঃখ্ সুখ ভাগ করে সবাই,
                 বিপদের সময়ও পাশে থাকতে সবকে দেখা যাই।
দুপুরের রান্নার সময় কিছুরও অভাব হলে,
                     পাড়ার মানুষ পাশের বাড়িতে ছটে চলে।
গ্রামর পাড়ারও হচ্ছে ধীরে ধীরে উন্নতি,
              পাড়ার সেই সুন্দর সমাজের ও দেখা দিচ্ছে অবনতি।
রাজনীতি গ্রামের পরিবেশে যখনই ঢুকে,
                       পাড়ার মানুষের একতা যে তখনই চুকে।
রাজনীতি যে কোনোদিন একতা বলে,
                      পাড়ায় হয় না সেরকম বললেই চলে।
হিংসা,বিভেদ শুরু হচ্ছে এখন পাড়ায় পাড়ায়,
               সবুজ গাছপালা,রাস্তার ধূলা কাঁদছে তা দেখাই যাই।
পাড়ার ছেলে উন্নতি করলে,
                        হিংসুটেরা ফেটে যাই বললেই চলে।
হিংসে হলেও সেই ছেলের আসে না কোনো যায়,
         বাইরে সেই ছেলের নামই দিয়ে পাড়া ফের ব্যাক্তিত্ব কামাই।
রাজনীতি চলে গেলে সবাই যাই জমি,স্কুলে,
                 ব্যবসা,চাষ,শিখ্খা খুশি মনে সবাই আবার করে চলে।
পাড়ার পরিবেশে তবুও রয়েছে সবুজ উদ্ভিদের প্রাণ,
                       গ্রামকে দিয়েছে যেটা অনেক মান সম্মান।
পাড়া,প্রতিবেশী যদি আরও একতা হয়,
                             অনেক সুখ আসবে মহাপুরুষেরা কই।
পড়াশুনা,চাষ,ব্যবসাতে সবাই সাথ দিলে,
                পাড়া যে একদিন শহর ছাড়াবে তা ভাবাই চলে।
পারত যদি পাড়া উন্নতি হতে,
          শহরের মানুষ আসত গ্রামে সোঁদা মাটির গন্ধ নিতে।
শহরে যে নেই কোনো সুখ শান্তির সাড়া,
          সুখ শান্তির রাজা তাই একদিন হয়ে যাবে পাড়া।