আমার চামড়া লুকিয়ে রেখেছি পোশাকের নিচে ভাঁজে
আমার কুৎসিত চেহারাটা ফুটে উঠেছে রঙিন সাজে!
গোলাপের নিশ্বাসে ভেসে আসে বিষাক্ত বাতাস!
মতিমান্ থেমে যায়, মাছিদের ভনভনানির সুরে
দুরাচার জনতার হিমসিম, আমি’ই দেখি আমার আয়নাবাজি


আমার চামড়ায় মিশে আছে বহুমুণ্ডের পুংশ্চলীর ছোঁয়া
নকল দন্ত, কলপ মাখানো কেস!
মুখে সভ্যতা, অন্তরে আসভ্যতায় চলে ধ্বংসের খেলা!
দুরাচার এর আঘাতে মতিমান্ হারায় সুখের ভেলা।


আমি রাতের আঁধারে চাবুক দিয়ে লিলি ফোটাই
সকালের বৈঠকে সেই লিলি দিয়েই অভ্যর্থনা জানাই।
আমার কলমে থাকে তাজা রক্ত
পেন্সিল হয়ে যায় জ্বলন্ত কাঠ।