ওরা মানুষ না!
ওরা মানুষ হয় কি করে
ওরা মানুষ হলেই তো ওদের জন্য মানবতা কাঁদতো।
ওদের ভিটে মাটি থাকতে নেই,
থাকা উচিৎ নয় পৈতৃক বলে কোনো কিছু,
ওদের ভিটে মাটি কেড়ে নিয়ে ইসরাইলকে দাও, হে অ্যামেরিকা!
ওদেরকে মারতে, পুড়তে, খুবলে খেতে
ইসলাইলকে আরো অস্ত্র দাও,
বোমা দাও, পারলে আজরাইল এনে ইসলাইলকে দাও।
সে যেনো ইসরাইলের কথায় ওঠা বসা করে
যেমন টা করছে মধ্য প্রাচ্যের কিছু রাষ্ট্র প্রধান।
তুমি তদবির করো হে অ্যামেরিকা!
যেনো বাংলাদেশসহ গোটা পৃথিবীর মুসলিম রাষ্ট্র প্রধানরা
স্বীকৃতি দেয় মধ্য প্রাচ্যের “বিষফোঁড়া” ইসলাইলকে।
আর পাসপোর্ট থেকে মুছে ফেলে “ইসরাইল ব্যতিত” শব্দ দু’টি।
ফিলিস্তিনিদের রক্ততো মানুষের রক্ত নয়
ওগুলো আটলান্টিকের পানি,
নীল নদের পানি,
যার ওপর দিয়ে চলে ইসরাইলের বোমা ট্যাংকসহ
আরও সব মারণাস্ত্র¿।
পূর্ব তিমুর নিয়ে তোমার মাথা ব্যাথা তো থাকবেই হে অ্যামেরিকা!
তোমার মাথা ব্যাথা মানায় না চেচনিয়া, কাশ্মিরসহ
আরও মুসলিম প্রধান প্রদেশগুলোর স্বাধীনতাকামীদের নিয়ে।
ওদের বিরুদ্ধে লাগাতার প্রপাগান্ডা চালাও বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে।
মুসলিমদের জন্য মানবতার প্রয়োজন নেই
যারা মানুষ নয় তাদের জন্য কিসের মানবতা তাই না ?
ওরা তো নিজেই নিজের ইতিহান ভুলে থাকা জাতি
ওরা তো নিজেই অন্যের পায়ে সেলাম ঠুকতে ব্যস্ত।
না ওদের জন্য কোনো করুণার প্রয়োজন নেই,
ওরা যেদিন মাথা উচুঁ করার সিদ্ধান্ত নেবে
সেদিনই মাথা কাটবার ব্যবস্থাটুক করতে দেরী করো না।
হে অ্যামেরিকা!
ওদের বিভক্তি আর বিভাজনে তো তোমারই সুবিধা।
ওরা কোথাও দেশের সীমানা নিয়ে,
কোথাও ভাষার চাটুয্যে,
কখনও বা ধার করা পঁচা আদর্শে নিজেদের বিলিয়ে দিতে ব্যস্ত।
না ওদের জন্য কোনো মানবতা নেই,
মুক্তির যে পথ ওদের মুক্ত করবে
সে পথ থেকে নিজেই মুক্ত,
থাক ওরা সেখানেই।