লালিত্যপূর্ণ জলহাওয়ার প্রবল বায়ূর সহিত
কাহার গন্ধ আঁসে জানো?
বৈশাখী বাতাসে?
আর্দ্র মাটির ভাপ,আর্দ্র ঘাসের সুগন্ধের যদি রুপ হতো-
তবে তুমি হতে।
পুষ্করিনীর চিকন স্রোত যখন সকল ময়লা টানিয়া লয়-
এ কী বিস্ময়!
ঐ নিঁখুত স্বচ্ছ সলিল,পুষ্করিনীর রুপ-কী অদ্ভুত
ঠিক যেন তুমি;ঠিক যেন তুমি।
আড়লের ডালে ফিঙে পাখি বসে বসে কী ভাবে জানো?
আমিও জানিনা,তবে তাহার চাঞ্চল্যতা আর আমার চাঞ্চল্যতার অপরুপ মিলন দেখে মনে হলো-
সেও বসে বসে আমার মত করে তোমাকেই ভাবে।
সকল বৈচিত্রের মাঝে আমি ঘুরে ফিরে-
আনন্দ-উল্লাস স্বাদ সকলের মাঝে থেকেও
সকল কিছুর মাঝখানে যেন পাই শূন্যস্থান-
তুমি নাই বলে।
এসো চলে,কথা দাও-
খুব দ্রুত,খু–--ব দ্রুত।
বাতাসের বেগে,যত বেগে তোমাকে আমার মনে পরে-
তত বেগে এসো চলে,খুব দ্রুত।