তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।
তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।


তোমার ও দুষ্ট চোখের বাঁকা চাহনি;
নিয়েছে কেঁড়ে মোর হৃদয় ও খানি।
আমি শুক তুমি যে আমার সারী
তুমি ছাড়া দু'দন্ড থাকিতে নাহি পারি।


তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।


শরতের শিউলি ছড়ানো তব আঙিনায়;
আমার হৃদয় খানা সতত গড়াগড়ি যায়।
মুক্তা ঝরানো ও হাসি ভুলিতে নাহি পারি;
দিবসে পথ ভুলে যাই সখী তব বাড়ি।


তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।
    
মনখানি মোর বাঁধা তব শাড়ীর আঁচলে;
তুমি ছাড়া জীবনখানা যাবে গো বিফলে।
মান করো না সখী এসো তাড়াতাড়ি;
তব হাসিতে ভরিয়া দাও আমার বাড়ি  
  
তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।
তুমি সখী সুন্দরী-আমি যে তোমারি পূজারী;
স্বর্গেও পাইনা সুখের ঠিকানা তোমারে ছাড়ি।
তারিখ: ০১-১১-২০২৩ ইং;



কুঁজোরও মাঝে মাঝে  সখ হয় চিৎ হয়ে শোয়ার। তেমনি আমারও শখ হল গানের লিরিক্স লেখার। এ ব্যাপারে আমার বিন্দুমাত্র কোন ধারণা নেই। তাছাড়া ব্যক্তিগতভাবে আমি বাথরুম সিঙ্গারও নই। ইদানিং বুড়ো বয়সে কবিতা লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছি।
শখের বশে সাহস করে একটা গানের লিরিক্স লিখে ফেললাম। হয়েছে কিনা বুদ্ধজন বলতে পারবেন। যদি আমার সহৃদয় কোন বন্ধু এ ব্যাপারে কঠিন সমালোচনা বা বিজ্ঞ পরামর্শ দিতে পারেন, তাহলে আমি ভীষণভাবে বাধিত  হব।
এটা যদি সুর দেয়ার মত কোন গান হয়ে থাকে, আর কেউ যদি সাহস করে সুর দিয়ে গানটা গেয়ে দেন, তবে আমি তার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবো। বন্ধুরা আমার ব্যর্থ প্রয়াস দেখে প্রাণ ভরে হাসেন, তবে বকা দিয়েন না।