স্বোচ্চার ৷


আবার একটি বেদনার্ত কাব্য,
জাগ্রত হলো স্বাধীনতা কে ঘিরে ,
হয়তো বা কেউ দৃষ্টি দিবে না,
থাকবে ক্রুদ্ধ বা অহংকারে।


তবুও আমি আমার কাব্য করিলাম রচনা,
ওরা যে স্বাধীনতা কে করিতেছে অবমাননা ।


ওরা যে উন্মাদ  হয়ে গেছে,
এই ধরণীর মাঝে এত ধনাগার পেয়ে,
যে যার মতো করিতেছে হরণ,
ফিরে দেখে না  চেয়ে।


ওদের হননে আসবে না আর
শেরে ত্যাগী বীর সেনা রা,
তবে কি ভয় তোমাদের ?
তোমরা যে আজ  লাখো কোটি জনতা ৷


লড়তেই হবে ওনাদের মত নে
এ যে তোমাদের দায়িত্ব ভুলো না,  
তোমাদের এ ভুলের কারণে,
আজ স্বাধীনতা তিরস্কৃত লাঞ্ছিত অবমাননা।


আজি এ স্বাধীনতার  দিবসে,
করি তোমাদের নিবেদনা,
দিবস পালনেই  নহে,
স্বাধীনতার সম্ভ্রম অভ্যর্থনা ৷


স্বাধীনতার অর্থেই বলে,
সকল কিছুর সঠিক নিরাপত্তা,
তবে কেন আজ স্বাধীনতার এ দিবসে?
এত দুর্নীতি অনৈতিকতা?


কারে প্রশ্ন করিবো ওহে বলো?
বাংলার দেহ ত্যাগী বীর সেনা রা,
তোমরা কি শুনিতেছ উঁচু নিচু থাকিয়ে?
মোর এ আহাজারি আর্ত বেদনা ।


আবারও তোমাদের প্রয়োজন,
এই বাংলার তীরে,
এরা যে চেতনা হারিয়ে ফেলেছে,
স্বীয় স্বার্থের মোহে পরে।


এরা-যে স্বাধীনতা কে করিতেছে,
অপমান অবমাননা সারাক্ষণে,
এরা-যে সম্ভ্রম সতিত্য হারা দের করিতেছে,
অনবরত লাঞ্ছনা বঞ্চনা সর্বক্ষণে।


আবারও লড়িতে হবে তোমাদের,
এই ঘাতকীদের তরে,
ঘুমিয়ে থাকনা আর চক্ষু মেলে দেখো,
কুয়াশা যে পরে।


কুয়াশায় কুয়াশায় ভরে যাবে,
তোমাদের এই বসুন্ধরা,
আবারও সবকিছু হারিয়ে যাবে,
হবে যে নিঃসঙ্গ পুরা ।