সামনে হবে সংসার --- ভালোবাসা হীন
স্বামী স্ত্রীর মধ্যে হবে--- অলীক পৃথিবী,
রোবটের মত ন্যায়--- ঘরের অস্তিত্ব
মরুভূমি শুষ্ক ত্বকে ---হবে কর্মজীবী।


স্ত্রীদের প্রতি স্বামীর-- রবেনা বিশ্বাস
বিয়ের পূর্বে সম্পর্কে--- হবে অভিমানী,
পিছুটান থেকে হবে --মনে কালমেঘ
বলবে যত অতীত ---না এখন জানি!


কেউকে কেউ কখনো --বিশ্বাস হবে না
আগের প্রেমের ঘুণে--- হবে খেসারত!
বিয়ের সম্পর্ক হাত--- খোদার লিখন
খণ্ডাতে পারেনা কেউ--- জীবনের পথ।


এই সম্পর্কের দায়---- শুধু আমাদের
তথ্য প্রযুক্তির যুগে--- সহজ পন্থায়,
দোষ দিয়ে নয় শুধু--- বাবাও মায়ের
নিজের বিবেক মারো ----কুড়াল, খন্তায়।



কবিতা ২
ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা


ম্যা ম্যা বলে মায়ে ডাকে
দুধ খাবি না আচ্ছা,
দুইটি গিয়ে খায়রে-দুধ
লাফায় তিন নং বাচ্চা।


একটু বড় হলে ছানা
নেয়রে খেতে ঘাস,
দুইটা গিয়ে খাচ্ছে খাবার
তিনের তিরিং নাচ।


আইছে যেন নতুন ঘরে
পাইছে যেন কি,
দুইটা গিয়ে দুধকে ফুরায়
তিনের কারবার হি?


কদিন পরে না খেয়ে সে
লাগায় দেহে পেটকি,
চেয়ে থাকে শুটকি হয়ে
শেষে হলো ভেটকি।


কবিতা নং ৩
অন্ধ জগতের মানুষ


নিজে যখন বেশি বুঝলে যাবে গোল্লা ভাই,
নিচু লোকের বুদ্ধি থেকে আমি বাঁচতে চাই।
মুরখে জ্ঞান সীমাবদ্ধে বাড়ির গেটে শক্তি
এই চেহারা ভাবেই বড় গুরুতে নাই ভক্তি
নিজেকে যেই ভাবে বিজ্ঞ নাইরে গুরু তার
নিচু লোকের বুদ্ধি থেকে বাঁচতে হবে আর।
খালি কলস বাজায় বেশি ভরা কলস থম,
সময় হলে বুঝতে পারে লাফানি ঠনঠন।