হাদুন ছিলো রক্তের মুখো চোরাবালি,
পিঠ চাপড়ে কাঁধে রাখে বিষের থলি,
স্নেহের নামে ফাঁস দিয়েছে বুক পাঁজরে
আস্থার আড়াল খোঁজে মৃত্যুর গলি।

লাবেয়া এক উগ্রবাদী ভণ্ডামি যে হাতেনাতে
ভেতরে তার কালো বিষের নীতির ঘাতে,
অভিনয়ে সেজে থাকে মা-মাটিতে বাড়ি
আসলে ছোবল মারে বিষ কী! বেশি তাতে।

হাতেমা হাসে, গন্ধ ছড়ায় গোলাপের,
তার ড্রয়ারভরা ফাঁদ, ফাঁস, ফন্দির সুর,
ভালবাসার অভিনয়ে টেনে নিয়ে যায়
মরীচিকার মতো, একদম পথের দূর।

লহিমা  ঐ– বাড়ির সামনে মাছের যে মা,
তবু চেনে দংশন করে কুটনা কৌশল জমা,
ভালোর ছায়ায় লুকিয়ে রাখে অন্ধ বিষই
আশ্রয় খুঁজে লেচকে প্যাঁচের বড় বেশি।

ছেরাজ মুখে বাটুল যেন জন্মের পাপী
ভণ্ডামি এক  কুৎসিত মিথ্যা পঁচা ধোঁয়া,
আইন ওদের  ছোবল ছাড়ে মামুর মোয়া
টুপি মাথায় ভণ্ড গুণ্ডা হুজুর ছোঁয়া।

সানু যেনো নীরব সাপের –পুরান পাপী
দূরে বসে ভণ্ড সেজে ভালো সাজে,
সবাই ভাবে নিজকে সাধু ধোঁয়াপোছা
কোন উপমা দেব তাদের জগৎ মাঝে।

হিয়াদ হিংস্র দল বেঁধেছে বিষের খাতা
আলো নিভায় রাখে ছায়ার সংঘবদ্ধ,
খোদার কসম পতন দেখেবে এই প্রকৃতি
হিয়াল কুত্তার হিংস্রের মত মুছবে ছদ্ম।



কাল সাপের মত
- মোঃ মুসা

শৈল্পিক মনে স্বপ্নেরা বাসা বাঁধে
জীবন গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে,
এগিয়ে যাচ্ছি জীবনের কাঁচা পথে
বিষধর সাপ পথে লুকো ছিল মুখে।
সাপে সাপে হলো দ্বন্দ্ব সংঘাত দুই
কেউ কারো ছাড় দেবে না বিধায় তরে,
পাগলা হয়েছে দুইদল কাল সাপ
মরছে একটি সংঘাতে জের ধরে।
মৃত্যুকে ধরে আদালত খুঁটি নড়ে
অভিযোগ থেকে কাল সাপ ছোব মারে,
আমার পথের চলার জীবন টেনে
এই কাঁচা পথে লুকো হয়ে ছোব ছারে।
আমার বিদ্যা ধ্বংস করেনি শুধু
আমার জীবন যৌবন গলা ধরে,
চিপে ধরেছিল সবটুকু শ্বাস চেপে
সেই হিংস্রের গোষ্ঠীর রস ঝরে।
-