বহুকাল বয়ে যাবে,এই পথঘাট মাঠ
পথিকের দুপা ফেলে, হেঁটে যাবে বহুদূরে
বাঙালি জাতির গোষ্ঠী, জাত বংশধর গুলো
হেঁটে চলবে পথিক- অন্তত এ পথ ধরে


শত বছরের পর, আবার শত বছর
ফিরে আসলেও কেউ, যদি না মনে করেই!
এই বাংলার বাতাস- মাটি ছুঁয়ে নদী জল
বটবৃক্ষ পাখি লতা, পাতা মনে করবেই!!


হয়তো পথিক পথে, চলতে চলতে যদি
ক্লান্ত শরীরে তার ,ফিট হয়ে শুয়ে পরে,
তোমার জন্ম বার্ষিকী বর্ষ ভোলা মন তার
বাংলার ঠাণ্ডা বাতাস, এসে জানলার কাছে
চুপিচুপি বলে দেবে, বঙ্গবন্ধু মোর পিতা


এই বঙ্গে মুক্ত স্রোত,বাতাসের গতিবেগে
বঙ্গবন্ধু পরিবারে, শেখ মুজিবকে পাবে!
তখন মনে পরবে ,এই পথঘাট মাঠ
মুক্তের না একদিন, এমন শীতল ছিলো!!


হয়তো সেদিন সেই,দুই শত বার্ষিকের
পালন হয়ে তিনশো, শতবর্ষিক গড়িয়ে
চারশো থেকে পাঁচশো, শতবর্ষ পূর্তি হবে!
হাজার বছর পর, জন্মশতবর্ষ হবে
হাজার বছরে‌ শ্রেষ্ঠ-বাঙালি শেখ মুজিব!!
বঙ্গবন্ধুর হাজার-জন্ম শতবর্ষ পূর্তি।


আগামীর সেই নব-যুগে উন্নত বিশ্ব বাজারে
আগামী প্রজন্ম হয়ে- পৃথিবীর বুকে থেকে,
দেশেকে বুকে রাখার-এক অনুরোধ রাখি
দেশের মুক্তির পথে-যিনি দেশের নায়ক
আর মুক্তি যুদ্ধা সেই- শহীদের আত্মত্যাগ
চিরকাল মনে রেখো- হৃদেয়র সর্বস্থানে...


বঙ্গবন্ধু মুজিবকে -বাংলার প্রকৃতি বলে
তার মুক্তির গর্জনে, _স্বপ্ন দেখেছিল সূর্য
অভিশপ্ত থেকে মুক্ত -পাপাচার থেকে মাটি
সেই মুক্তির দাবিতে- গাছের জেগে নড়েছে


এই সংগ্রাম প্রকৃতি - তার ভুলতে পারে না
এবারে সংগ্রাম ওই মুক্তির সংগ্রাম-ঐ