সংসারের দুয়োরানী চিনেছ তাহারে?
স্বর্গ সন্ধান যেথায় স্থল ভরচুক,
তোমরা তারে চিনেছ একটিও বারে?
হাসি খুশি গেঁথে ছিল শৈশব সম্মুখ ।


পরবাসে দুয়ারেতে দেহ বিসর্জন
পিতৃদত্ত স্থল মুছে পাড়ি ছিটে আসে
জীবনের মক্ত কাল ইচ্ছা অভিলাষ
সকল ব্যাকুলতার করে দান হর্ষে।


সেই নারী আজ কেন- থাকো তুমি চুপ?
ভার নেয়া হাল তুমি কাঁধে লয়ে চলো,
কাকে তুমি প্রানাদান মুঠোভরে দাও
কতোটুকু দান দিলা এই অহ হ্যালো ।


নারী তুমি সংসারের চিরায়ত  দাসী
কেনো  এতে ঠেকাদ্বায় হও গৃহবাসে।
তোমারও আছে মুক্তি তোমারও চিত্তে
আলোক পৃথিবী ওই আগাম প্রয়াসে ।


সেই বঁধুয়া দুহিতা - মা ধাত্রীদেবতা
সেই নারী তুমি কেনো ক্ষুব্ধ পরিধান,
প্রতি মিনিট খেতেছ বিশুদ্ধ বীজন
কতো নারী মুক্তি নিয়ে হলো পরিত্রাণ ।


উদ্যান মাঠ প্রাসাদে মঞ্চ রণাঙ্গন
তোমার জন্য আসনে খালি সব সিট
শুণ্য পদে কর্ম পদ করিছে বিরাজ
উন্নত মুক্তির গৃহ রেহাই প্রফিট ।


নারী চায় মুক্তি দাস গৃহ খোঁজে পূর্ণ,
মনগড়া হলে পণ মাঝে লুটে শুণ্য।।।
//অক্ষর বৃত্ত//