যে পারে সাজাতে ঘর কুঁড়ে ঘরো পারে
গুছিয়ে গুছিয়ে হাতে সাজিয়ে ভরায়,
যে পারে না সাজ প্লোটের টাইচে
ময়লা নর্দমা জমে পায়েতে জড়ায়।


চোখের কাছে মানুষ ‌বড় অসহায়
উত্সাহ দিয়ো খুব হাঁসি দিয়ে যেয়ো,
মানুষ যেভাবে চায় হয়না তেমন
কত না সুন্দর হয় বুঝে না তো সেয়ো।


কত না যে গোছগাছ হাতের কৌশল
কাপড় চোপড় গুলো রাখে ভাঁজে ভাঁজে,
কাজের ভিতরে আছে হাতের নিখুঁত
ঘরটা স্বর্গ আভাস করে রাখে কাজে।


কুঁড়েঘর বলে নাকো দালান কোঠার
ছাপিয়ে গিয়েছে ঘর হাত কারুকার্যে
যে পারে সাজাতে ঘর কুঁড়েঘর পারে
শান্তির ঘ্রাণ বিলায় হাতের সৌন্দর্যে।


অহংকার দিয়ে কিছু উঁচু করা যায়
পকেট ছোট্ট‌ বলেই দুঃখ কেনো ঢালো,
নিজের যা আছে সেটা কমকিছু নয়
নিজের ফুটো পয়সা অনেকটা ভালো।


যে পারে সাজাতে ঘর সাজাতে ও‌ পারে
নিজের অঙ্গের ঢাল প্রতি ভাঁজে ভাঁজে
যে পারে না সাজ দাপটে কথায়
ঢঙীর আগুনে চাপা চলে ক্ষুদ্র কাজে।