অনল বর্ষণে অগ্নিপিণ্ড গগন,
শীতলতার ব্যাপ্তি ক্লান্তি লগ্নে,
কিছু শৃজনশীল মানব দল,
আচ্ছাদিত সর্বাঙ্গ ফাগুনের আমন্ত্রণে।


প্রভাত বেলায় রবীন্দ্র সরোবরে,
কোরাস সুরে গীত বসন্ত,
জনমনে আনন্দ স্বতস্ফূর্ত,
রবি ঠাকুরের গানে সুর মূর্ছনা আনে।


পত্রযুক্ত বৃক্ষ পর্ণমোচী,
সবুজ পাতায় সাজে বৃক্ষরাজি,
বন্ধা প্রকৃতির অপযশ,
ফাগুন বরনে যায় ঘুচি।


ফুলে সজ্জিত বিস্তীর্ণ কানন,
সুবাসে সপিকায় মন,
করি নিচ মস্তক কৃতজ্ঞ চিত্তে,
রাখি মাথা পরে প্রকৃতির চরণে।


কুহু কুহু কণ্ঠী লাজুক ককিল,
গানের ঝর তলে,
জানালায় দারিয়ে তনয়ারা,
সুরের মায়ায় ফাঁসে।


বসন্ত আসে চলে যায়,
প্রানে চিরন্তন পরশ দিয়ে,
থেকে যায় কোন,
কবির বন্দনায়।