এল কেশ উড়িয়ে,
সমীর সৃষ্ট প্রবাহে,
কে তুমি ছুটে চল,
দুরন্ত গতিতে।
তোমার পায়ের নুপুরেরি বন্ধন,
চলনের ঝাঁকুনিতে করে ওঠে ক্রন্ধন।
রুপালী নুপুরের সুর ঝংকার,
করে নেয় আমার আত্মসংহার।
রূপ তোমার মায়াময় সৃষ্টি,
এযেনো বিধাতার বিশেষ দৃষ্টি।
অতি সহজে তা ভোলার নয়,
চেতনে অবচেতনে ঘটে তার অভ্যুদয়।
যৌবনে তোমার আগুন ঝরছে,
যেন সদ্দফোটা পুষ্পের মঞ্জুরি।
এখনি ভ্রমর না আসিলে,
অকালে হারাবে শশী।
অপরূপে কেন সেজেছ তুমি,
অজানায় কাকে ভাবছ তুমি,
স্বপ্নস্বাধ কেন সাজিয়েছ,
কার প্রতিক্ষায় আছ তুমি?
তুমি কি সেই মেয়ে,
আছ দারিয়ে হাতছানি দিয়ে,
রুপকথার রাজকুমাররের অপেক্ষায়।
বলছি তুমি থেকো না,
তুমি শুধু হবে পরাহত,
তোমার চেতনায় পরবে ভাটা,
ধরবে মনেতে চিঁর।
তাতে শুধু অযাথা পীড়ন।
না হয় নাইবা পেলে রাজকুমার,
তুমিতো রূপবতী কুমারী,
তুচ্ছ কুমার কি যথেষ্ট নয় ?
তোমার কোমল পরশেই,
সৃষ্টি হবে তোমার প্রেমময় সহযাত্রী।


একবার আপন করে দেখ.........