একটি সন্ধ্যারত চাঁদ জ্যোৎস্না দিয়েছিলো
ভোরের আলোয় ফুলে ফুলে ছড়িয়েছিলো সুগন্ধ
ঠিক ভোর বেলা,
নিশির অন্ধকার মিশেছিলো আকাশ ঝরে
রাত পোহালেই মেঘের ভেলা ডাক পারতে পারতে হাজির চিরায়ত এই মর্মস্পর্শে।
একদিন দুই তিন গুনতে গুনতে বাচ্চাটার হাতে প্রচন্ড ব্যাথা
তারপর রক্তস্রোতের বন্যা,
অবাক পৃথিবী
চক্ষুলালসায় নাকি লোভের ভস্মস্তুপে
গুনগুনে শব্দ বিছিয়েছিলো?
নাকি ভেলা ঠেলে
পার হওয়া নতুন স্রোতের অতিথি সে।
জড়তা সেই একদিনে,
যেখানে সব থেমে থেমে চলে
হাসতে বাধা,চলনসই পা ব্যাকা হয়ে যাওয়ার ভয়
কিংবা চক্ষু জোড়ায় আলোর অভাব
দৃঢ় বন্ধনে যেখানে আলো নেই
নেই কাঁটার আঘাতে আহত হওয়ার
বিন্দুমাত্র হিসাব।
সেই একদিনেই যতসব উলোট পালট হওয়ার ভয়
আজ নয়,শিশু সেই একদিনেই পরে রয়
শব্দ গুচ্ছে সেই একদিন কথা কয়
তারপর সেই একদিন
হাতের কর গুনে গুনে হয় শেষ
শেষের সীমারেখায়।